2025-09-18@03:49:51 GMT
إجمالي نتائج البحث: 11
«ইখল স»:
ইসলামে বদ নজর বা নজরে লাগা একটি বাস্তব বিষয় হিসেবে বিবেচিত, যা মানুষের হিংসা বা প্রশংসার দৃষ্টির মাধ্যমে ক্ষতি করতে পারে। বিশেষ করে শিশুরা, যারা দুর্বল ও সংবেদনশীল, তারা বদ নজরের প্রভাবে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।হাদিসে শিশুদের বদ নজর থেকে রক্ষার জন্য নির্দিষ্ট দোয়া ও আমল বর্ণিত আছে। মহানবী (সা.) নিজে তাঁর নাতি হাসান ও হুসাইন (রা.)-এর জন্য বদ নজর থেকে রক্ষার দোয়া পড়তেন।শিশুদের বদ নজর থেকে রক্ষা করতে ইসলামে বদ নজর থেকে রক্ষার জন্য কুরআনের আয়াত, হাদিসে বর্ণিত দোয়া এবং ‘রুকইয়া’ ব্যবহার করা হয়। শিশুদের জন্য নিচের দোয়া ও আমলগুলো বিশেষভাবে ফজিলতপূর্ণ:১. নবীজি (সা.)-এর শেখানো দোয়াইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) তাঁর নাতি হাসান ও হুসাইন (রা.)-এর জন্য বদ নজর ও ক্ষতি থেকে রক্ষার জন্য এই দোয়া পড়তেন:উচ্চারণ:...
ফরজ নামাজ ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের অন্যতম এবং মুমিনের জন্য সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। মহানবী (সা.) ফরজ নামাজের পর নির্দিষ্ট কিছু আমল করতেন, যা তাঁর সুন্নাহর অংশ। এই আমলগুলো নামাজের সওয়াবকে পূর্ণতা দেয়, আধ্যাত্মিক সংযোগ বাড়ায় এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনে সহায়তা করে।ফরজ নামাজের পর নবীজি (সা.)-এর আমল ও তার ফজিলত সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।ফরজ নামাজের পর মহানবী (সা.)-এর আমল নবীজি (সা.) ফরজ নামাজের পর নিয়মিত কিছু জিকির, দোয়া এবং অন্যান্য আমল করতেন, যা হাদিসে বিস্তারিত বর্ণিত আছে। যেমন:১. নির্দিষ্ট তসবিহ পাঠতিনি ফরজ নামাজের পর নির্দিষ্ট তসবিহ পাঠ করতেন। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, নবীজি (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর ৩৩ বার ‘সুবহানাল্লাহ’, ৩৩ বার ‘আলহামদুলিল্লাহ’ এবং ৩৩ বার ‘আল্লাহু আকবার’ বলে, তারপর একবার ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু...
তাওহিদ হলো ইসলামের মূল ভিত্তি, যা মুমিনের ইমানের কেন্দ্রবিন্দু। শব্দটির আভিধানিক অর্থ ‘একত্ব’ বা ‘এক করা’।ইসলামের পরিভাষায়, তাওহিদ হলো আল্লাহর একত্বে বিশ্বাস করা এবং তাঁকে সব ইবাদতের একমাত্র হকদার হিসেবে মানা। কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘বলো, তিনি আল্লাহ, এক ও অদ্বিতীয়।’ (সুরা ইখলাস, আয়াত: ১)বলো, তিনি আল্লাহ, এক ও অদ্বিতীয়।সুরা ইখলাস, আয়াত: ১তাওহিদের অর্থ ও প্রকার তাওহিদ শব্দটি আরবি শব্দ ‘ওয়াহিদ’ থেকে এসেছে, যার অর্থ ‘এক’। ইসলামি আকিদায় তাওহিদ হলো আল্লাহর একত্বে বিশ্বাস করা—তিনি একমাত্র স্রষ্টা, পালনকর্তা ও ইবাদতের যোগ্য।ইমাম ইবনে কাসির বলেন, ‘তাওহিদ হলো আল্লাহর অস্তিত্ব, গুণাবলি ও ইবাদতের একত্বে বিশ্বাস করা।’ (ইবনে কাসির, ৪/৫৬২)আরও পড়ুনকেন শিরক সবচেয়ে বড় পাপ১৮ জুন ২০২৫তাওহিদকে সাধারণত তিনটি প্রকারে ভাগ করা হয়:তাওহিদুর রুবুবিয়্যাহ: আল্লাহর স্রষ্টা, পালনকর্তা ও বিশ্বের নিয়ন্ত্রক হিসেবে একত্বে বিশ্বাস। কোরআনে বলা...
আল্লাহর সুন্দর নামগুলোর মধ্যে ‘আল-ওয়াহিদ’ নামটি তাঁর অতুলনীয় একত্ব ও স্বতন্ত্রতা প্রকাশ করে। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘বলো, আল্লাহ সবকিছুর স্রষ্টা, আর তিনি এক ও অপ্রতিরোধ্য।’ (সুরা রা’দ: ১৬)এই নাম আমাদের শেখায়, আল্লাহ একক, তাঁর কোনো সমকক্ষ বা শরিক নেই এবং প্রকৃত ভরসার একমাত্র উৎস তিনিই।আল-ওয়াহিদের অর্থ‘আল-ওয়াহিদ’ শব্দটি তিনটি মাত্রায় একত্ব বোঝায়:১. উলুহিয়্যাহর একত্ব: তিনি একমাত্র উপাস্য। এ ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ নেই।২. রুবুবিয়্যাহর একত্ব: তিনি একমাত্র স্রষ্টা, পালনকর্তা ও রিজিকদাতা।৩. সিফাতের একত্ব: তাঁর গুণাবলির কোনো তুলনা নেই। পবিত্র কোরআন বলে, ‘তাঁর মতো কিছুই নেই।’ (সুরা শুরা, আয়াত: ১১)পবিত্র কোরআনে ‘আল-ওয়াহিদ’ নামটি ২২টি আয়াতে এসেছে।আল্লামা সা’দি (রহ.) বলেন, ‘আল-ওয়াহিদ আল-আহাদ তিনি, যিনি সমস্ত পরিপূর্ণতায় একক। তাঁর জ্ঞান, ক্ষমতা, মহিমা, সৌন্দর্য, প্রশংসা ও হিকমায় কেউ তাঁর সমকক্ষ নয়।’ (আস-সাল্লাবি, কিসসাতু বাদইল...
মানুষের হৃদয়ে ঈমানের আগুন জ্বালানোর প্রয়াসে শায়খ মুহাম্মদ ইলিয়াস কান্ধলভী (১৮৮৫-১৯৪৪) গড়ে তুলেছিলেন জামায়াতে তাবলিগ, যা বিশ্বব্যাপী দাওয়াতের এক অপূর্ব নজির। তাঁর বাণী ও উপদেশের সংকলন ‘মালফুজাত’ নামে আরবি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে, যা তাঁর দাওয়াতি দর্শন ও তরবিয়তি পদ্ধতির এক জীবন্ত দলিল। দামেস্কের দারুল কলম থেকে প্রকাশিত এই গ্রন্থ, শায়খ আদিল হাররাজি আল-ইয়ামানি আন-নাদভির তত্ত্বাবধানে সম্পাদিত, তাবলিগ জামায়াতে মূল দর্শনের প্রাথমিক উৎস হিসেবে বিবেচিত। এটি শুধু মুহাম্মদ ইলিয়াসের বাণীর সংকলন নয় বরং একটি ঐতিহাসিক ও দাওয়াতি দলিল, যা আধুনিক ইসলামি আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে পুনর্মূল্যায়নের দাবি রাখে। ‘মালফুজাত’-এর শিক্ষাশায়খ মুহাম্মদ ইলিয়াসের মজলিস মালফুজাত সংরক্ষণ করেছেন তাঁর শিষ্য মুহাম্মদ মানজুর। তাবলিগ জামায়াতে ছয়টি মূলনীতি—কালিমা, নামাজ, ইলম ও জিকর, ইকরামুল মুসলিমিন, ইখলাস ও নিয়ত এবং আল্লাহর পথে বের হওয়ার ভিত্তিতে গ্রন্থটি রচিত। তিনি তাওহিদকে...
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হওয়ার আগে মহানবীর (সা.) ওপর তাহাজ্জুদ নামাজ আবশ্যক ছিল। তিনি জীবনে কখনও তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া থেকে বিরত হননি। আল্লাহ তাঁকে বলেছেন, ‘হে চাদরাবৃত, তুমি রাত্রিতে প্রার্থনার জন্য দাঁড়াও, রাত্রির কিছু অংশ বাদ দিয়ে, অর্ধেক অথবা তার কিছু কম বা বেশি। তুমি কোরআন পাঠ করো ধীরে ধীরে, স্পষ্ট ও সুন্দরভাবে।’ (সুরা মুজ্জাম্মিল, আয়াত: ১-৪),কিন্তু আমরা যারা তাঁর উম্মত, তাদের জন্য এই নামাজ অপরিহার্য নয়, বরং পড়লে অশেষ পুণ্যের ঘোষণা আছে।আরবি ‘তাহাজ্জুদ’ শব্দের আভিধানিক অর্থ রাত জাগা। ইসলামি পরিভাষায়, রাত দ্বিপ্রহরের পর ঘুম থেকে জেগে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য যে নামাজ আদায় করা হয়, তা-ই ‘সালাতুত তাহাজ্জুদ’ বা তাহাজ্জুদ নামাজ। তাহাজ্জুদ কখন পড়তে হয়তাহাজ্জুদ কখন পড়তে হবে? কোরআনে বলা হয়েছে, ‘তোমার প্রতিপালক তো জানেন তুমি কখনো রাত্রির প্রায় তিনের...
বাড়িঘরে হামলা ও প্রাণনাশের আশঙ্কা করছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জামালপুর জেলার আহ্বায়ক মীর ইছহাক হোসেন ইখলাস। ফেসবুক লাইভে এসে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা দাবি করেছেন তিনি। সোমবার রাত ১০টায় নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে ৫ মিনিটের লাইভে হামলার আশঙ্কা প্রকাশ করে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান মীর ইছহাক। ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে তাঁকে বলতে শোনা যায়, দীর্ঘ রক্তাক্ত আন্দোলনের মাধ্যমে তারা ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ঘটিয়েছে। অথচ আজও তাদের জীবনের নিরাপত্তা নেই। ৫ আগস্টের পর আট মাস কেটে গেলেও আসামিরা তাঁর বাড়িতে এসে রাতের আঁধারে হামলার চেষ্টা করছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এই নেতার অভিযোগ, সদর উপজেলার মেস্টা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বদরুল হাসান বিদ্যুতের পরিবার তাঁর বাড়িতে হামলার ষড়যন্ত্রে জড়িত। বিদ্যুতের বাবা, চাচা ও চাচাতো ভাই...
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বকশীগঞ্জ উপজেলা শাখার আহ্বায়ক সুলতানুস ছালেহীন ও সদস্যসচিব জিসানুর রহমান জিসান পদত্যাগ করেছেন। ব্যক্তিগত কারণে তারা পদত্যাগ করেছেন বলে আজ বৃহস্পতিবার সকালে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তাদের ব্যক্তিগত আইডিতে পদত্যাগের বিষয়ে পোস্ট করেন। জানা যায়, ছাত্র-জনতার জুলাই অভ্যুত্থানে জামালপুরের বকশীগঞ্জে যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের মধ্যে সুলতানুস ছালেহীন ও জিসানুর রহমান জিসান ছিলেন অন্যতম। আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সুলতানুস ছালেহীনকে আহ্বায়ক ও জিসানুর রহমান জিসানকে সদস্যসচিব করে ১৬১ সদস্যের বকশীগঞ্জ উপজেলার শাখার আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি অনুমোদন করেন জামালপুর জেলা কমিটির আহ্বায়ক মীর ইসহাক হাসান ইখলাস ও সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল আবিদ সৌরভ। দায়িত্ব পাওয়ার দেড় মাসের মধ্যে পদ ছাড়লেন কমিটির শীর্ষ এই দুই নেতা। এ বিষয়ে জিসানুর রহমান...
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বকশীগঞ্জ উপজেলা শাখার আহ্বায়ক সুলতানুস ছালেহীন ও সদস্যসচিব জিসানুর রহমান জিসান পদত্যাগ করেছেন। ব্যক্তিগত কারণে তারা পদত্যাগ করেছেন বলে আজ বৃহস্পতিবার সকালে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তাদের ব্যক্তিগত আইডিতে পদত্যাগের বিষয়ে পোস্ট করেন। জানা যায়, ছাত্র-জনতার জুলাই অভ্যুত্থানে জামালপুরের বকশীগঞ্জে যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের মধ্যে সুলতানুস ছালেহীন ও জিসানুর রহমান জিসান ছিলেন অন্যতম। আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সুলতানুস ছালেহীনকে আহ্বায়ক ও জিসানুর রহমান জিসানকে সদস্যসচিব করে ১৬১ সদস্যের বকশীগঞ্জ উপজেলার শাখার আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি অনুমোদন করেন জামালপুর জেলা কমিটির আহ্বায়ক মীর ইসহাক হাসান ইখলাস ও সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল আবিদ সৌরভ। দায়িত্ব পাওয়ার দেড় মাসের মধ্যে পদ ছাড়লেন কমিটির শীর্ষ এই দুই নেতা। এ বিষয়ে জিসানুর রহমান...
রহমত, মাগফেরাত ও নাজাতের বার্তা নিয়ে আগমন পবিত্র রমজান মাসের, যে মাসে কোরআন নাজিল হয়েছে। রহমতের ১০ দিন শেষ; শুরু হয়েছে মাগফেরাতের দিন। রমজান মাস সিয়াম সাধনার মাস, ধৈর্যের মাস ও জাহান্নাম থেকে মুক্তির মাস। যে মাস থেকে আমরা অনেকভাবে শিক্ষা গ্রহণ করে থাকি। তাকওয়া বা আল্লাহভীতি: আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনে সব ধরনের অবাধ্যতা ও পাপাচার থেকে দূরে থাকার নামই তাকওয়া। আল্লাহতায়ালা সুরা বাকারার ১৮৩ নম্বর আয়াতে বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, তোমাদের ওপর রোজাকে ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ব উম্মতদের ওপর, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’ কোরআনের আলোকে জীবন গঠন: কোরআন নাজিলের মাসে রোজা কোরআনের আলোকে জীবন গঠনের শিক্ষা দেয়। আল্লাহতায়ালা সুরা বাকারার ১৮৫ নম্বর আয়াতে বলেন, ‘রমজান মাস, ইহাতেই কোরআন নাজিল হয়েছে। যা গোটা মানব জাতির জীবনযাপনের...
এশার নামাজের পর থেকে শেষ রাতের আগপর্যন্ত যেকোনো সময় বিতর নামাজ পড়া যায়। বিতরের নামাজ পড়ার সময় তৃতীয় বা শেষ রাকাতে রুকুতে যাওয়ার আগে দোয়া কুনুত পড়তে হয়। দোয়া কুনুতে রয়েছে গভীর রাতে আল্লাহর সঙ্গে বান্দার একান্ত আলাপ। এ দোয়ার ফলে আল্লাহ বান্দার প্রতি খুশি হয়ে যান। বান্দার চাওয়া-পাওয়া পরিপূর্ণ করে দেন। দুনিয়ার সব বিপদ-আপদ থেকে মুক্তি দেন।রাসুল (সা.) বিতর নামাজ পড়তেন। বিতর নামাজ পড়ার জন্য স্ত্রীকেও মাঝেমধ্যে জাগিয়ে তুলতেন। প্রথম রাকাতে সুরা আলা, দ্বিতীয় রাকাতে সুরা কাফিরুন এবং তৃতীয় রাকাতে সুরা ইখলাস পড়তেন। কখনো কখনো সুরা ফালাক ও সুরা নাস পড়তেন। (বুখারি, হাদিস: ৫১২, ৯৯৭; মুসলিম, হাদিস: ৭৪৪; মুসনাদে আহমদ, হাদিস: ২৭২০; তিরমিজি, হাদিস: ৪৬২)কুনুত শব্দ দিয়ে নীরবতা, সালাত, কিয়াম, ইবাদত ইত্যাদি বোঝায়। কুনুতের উদ্দেশ্য হলো নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায়...