বাইডেনকে বললেন ‘অকৃতজ্ঞ’, যুদ্ধবিরতি চুক্তির পুরো ‘ক্রেডিট’ দাবি ট্রাম্পের
Published: 17th, January 2025 GMT
যুক্তরাষ্ট্রের নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি এবং তার আসন্ন প্রশাসন চাপ সৃষ্টি না করলে ইসরায়েল-হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি কখনো হতো না।
ইসরায়েলের মন্ত্রিসভার অনুমোদন পেলে যুদ্ধবিরতি চুক্তি রোববার থেকে কার্যকর হবে। এতে ফিলিস্তিনি বন্দি বিনিময়ের সাথে ইসরায়েলি জিম্মি বিনিময় অন্তর্ভুক্ত থাকবে। পরে যুদ্ধের স্থায়ী সমাপ্তির শর্তাবলি চূড়ান্ত করা হবে। খবর এএফপির।
দ্বিতীয় মেয়াদে অভিষেকের চারদিন আগে ট্রাম্প ড্যান বোঙ্গিনো শোতে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক রাষ্ট্রদূত স্টিভ উইটকফসহ তার দলের চাপ ছাড়া আলোচনা কখনোই চূড়ান্ত হতো না।
ট্রাম্প বলেছেন, আমরা যদি এই চুক্তির সঙ্গে জড়িত না থাকতাম, তাহলে চুক্তি কখনোই হতো না। আমরা চুক্তির গতিপথ পরিবর্তন করেছি, এবং তা দ্রুতই করেছি। সত্যি বলতে আমি দায়িত্ব নেওয়ার আগে এটা একটা ভাল কাজ।
চুক্তির শর্তাবলি নিয়ে আলোচনা করতে ইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা শুক্রবার বৈঠকে বসবে। সোমবার ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হিসেবে অভিষেকের আগে রোববার থেকে যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হবে।
ট্রাম্প যুদ্ধবিরতি চুক্তির কৃতিত্ব নেওয়ার জন্য বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নিন্দা করেছেন এবং তাকে ‘অকৃতজ্ঞ’ বলেছেন। ট্রাম্প বলেছেন, তিনি কিছুই করেননি। আমি যদি এটা না করতাম বা আমরা যদি না জড়াতাম তাহলে জিম্মিরা কখনোই বেরিয়ে আসতে পারবে না।
বাইডেন গত মে মাসে শর্তসাপেক্ষে যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রস্তাব করেছিলেন, যা চলতি সপ্তাহে আলোর মুখ দেখবে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সংশোধন
হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ১৪ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি। তবে এ বিষয়ে ২৮ আগস্ট জারি করা সুপ্রিম কোর্টের ৩৯৭-এ নম্বর বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধন আনা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সরকার এক তথ্য বিবরণীতে বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধনের বিষয়টি জানায়।
সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম এবং বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন যৌথভাবে ডিভিশন বেঞ্চে বসবেন। তারা হাইকোর্টের মূল ভবনের ২৩ নম্বর কক্ষে নির্ধারিত তারিখে বেলা ১১টা ৪০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করবেন।
এ সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও মানি লন্ডারিং আইন সংশ্লিষ্ট মামলা, জরুরি ফৌজদারি মোশন, ফৌজদারি আপিল ও জামিন সংক্রান্ত আবেদনপত্র, জেল আপিল, রিভিশন এবং অন্যান্য ফৌজদারি বিবিধ মামলার শুনানি হবে। এছাড়া, বেঞ্চে স্থানান্তরিত বিষয়গুলোতেও শুনানি ও আদেশ দেওয়া হবে।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/টিএই