বিআইএফএফ-এর দেশীয় জুরির দায়িত্বে থাকছেন তারা
Published: 10th, February 2025 GMT
পঞ্চমবারের মত অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘বগুড়া আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৫’ (বিআইএফএফ)। আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি বগুড়ায় জাঁকজমক আয়োজনের মধ্যদিয়ে মধুবন সিনেপ্লেক্স ও জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হচ্ছে এ আয়োজন।
পুণ্ড্রনগর চলচ্চিত্র সংসদের উদ্যোগে আয়োজিত এবারের উৎসবে ৭টি ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্বাচনের জুরি হিসেবে থাকছেন দেশ ও বিদেশের স্বনামধন্য দশজন চলচ্চিত্র নির্মাতা, অভিনয়শিল্পী, লেখক, সাংবাদিক ও চলচ্চিত্র প্রকৌশলী।
আয়োজকদের তথ্যমতে, এবারের আয়োজনে দেশীয় জুরিদের মধ্যে রয়েছেন চলচ্চিত্র সাউন্ড ডিজাইনার নাহিদ মাসুদ, অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদ, চলচ্চিত্র নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম, গীতিকার সমালোচক ও সাংবাদিক মাহমুদ মানজুর, স্ক্রিপ্ট রাইটার ও সাংবাদিক অপূর্ণ রুবেল, লেখক-সাংবাদিক অনিন্দ্য মামুন, চলচ্চিত্র নির্মাতা শায়লা রহমান তিথি।
বিদেশি জুরিদের মধ্যে রয়েছেন মিশর থেকে চলচ্চিত্র নির্মাতা মারওয়া ইলসাকুরি, ভারত থেকে নির্মাতা রাকেশ আন্দানিয়া ও অমল ভাগাত। ইতোমধ্যে অনলাইনে ছবি দেখে জুরিদের বিচারকার্য শুরু হয়েছে বলে জানান উৎসব পরিচালক সূপিন বর্মণ।
তিনি জানান, বিশ্বের ৩৩ দেশের মোট ৯৭টি চলচ্চিত্র প্রদর্শনের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে যা গতবারের আয়োজনের দ্বিগুণ। নির্বাচিত এই চলচ্চিত্রগুলোর মধ্য থেকে ৭টি ক্যাটাগরিতে প্রদান করা হবে ৭ টি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার।
তিনি বলেন, দেশীয় ৭জন জুরির পাশাপাশি বিদেশের বিদেশের আরও ৩ জন জুরি অংশগ্রহণ করছেন এই উৎসবে।
পুণ্ড্রনগর চলচ্চিত্র সংসদের সভাপতি পৌষরাম সরকার ও উৎসব চেয়ারম্যান এম রহমান সাগর জুরিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
এবারের উৎসবে চলচ্চিত্র প্রদর্শন ছাড়াও থাকছে চারটি চলচ্চিত্র বিষয়ক সেমিনার ও মাস্টার ক্লাস। উৎসবে ৬ দেশের ৪৫ জন চলচ্চিত্র নির্মাতা, কলাকুশলী ও চলচ্চিত্রকর্মীরা উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন উৎসব কর্তৃপক্ষ।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: চলচ চ ত র উৎসব চলচ চ ত র ন র ম ত
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।