হিন্দি প্লেব্যাকের ইতিহাস লিখতে গেলে যাঁদের কথা অবধারিতভাবে আসে, তাঁদের একজন সনু নিগম। যাঁকে রোমান্টিক গানের বাদশাও বলে থাকেন ভক্ত-অনুরাগীরা। সেই সনু নিগমই এবার ভক্তদের ওপর বেজায় চটেছেন। গত ৯ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় কনসার্ট করতে গিয়েছিলেন গায়ক। প্রায় দুই মাস আগে থেকেই একক অনুষ্ঠানের টিকিট বিক্রি হচ্ছিল। তবে ভক্তদের টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে উঠেছিল। এ পরিপ্রেক্ষিতেই স্থান বদল করতে বাধ্য হন আয়োজকেরা। বাঁছাই করা হয় কলকাতার রাজারহাট। অনুষ্ঠানস্থলে তিল পরিমাণ জায়গা ছিল না। পুরো মাঠে দর্শক আর দর্শক। নির্দিষ্ট সময়ে মঞ্চে ওঠেন সনু নিগম। কনসার্টের জন্য সবুজ ও সোনালি রঙের স্যুট পরেন। নিজের পুরোনো লয়ে গান ধরেন। কিন্তু তাল কেটে যায় দর্শকসারিতে বসা ভক্তদের জন্য। গায়ককে দেখে উদ্‌গ্রীব হয়ে দাঁড়িয়ে পড়েন অনেক ভক্ত।

সনু নিগম.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ