জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ সম্প্রতি জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ৪টি পদে মোট ১৬ জনকে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, পদগুলোর যোগ্যতা পূরণ সাপেক্ষে যোগ দিতে পারবেন যে কেউও। আবেদন করতে হবে অনলাইনে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনলাইনে পদগুলোর জন্য আবেদন শুরু হবে।

পদের নাম ও পদসংখ্যা১.

সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর

পদসংখ্যা: ৪

বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০/–

আরও পড়ুনডাক অধিদপ্তরে আবারও বড় নিয়োগ, পদ ২৫৫১ ঘণ্টা আগে২. কম্পিউটার অপারেটর

পদসংখ্যা: ২

বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০/-

৩. অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক

পদসংখ্যা:

বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০/-

৪. অফিস সহায়ক

পদসংখ্যা: ১২

বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০/-

আরও পড়ুনবন অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ, পদ ৩৩৭২৮ জানুয়ারি ২০২৫চাকরি আবেদনের বয়স

প্রার্থীর বয়স ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে ১৮ থেকে ৩২ বছরের মধ্যে হতে হবে। বয়স প্রমাণের জন্য অ্যাফিডেভিড গ্রহণযোগ্য হবে না।

আবেদনের নিয়ম

আগ্রহী প্রার্থীরা ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র পূরণ করতে পারবেন।

আরও পড়ুনবিসিএস লিখিত পরীক্ষায় গণিত বাদ দেওয়ার সুপারিশ৩ ঘণ্টা আগেআবেদনের শেষ দিন কবে

আগামী ১২ মার্চ পর্যন্ত আবেদন জমা দিতে পারবেন আগ্রহী প্রার্থীরা।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: পদস খ য

এছাড়াও পড়ুন:

সাংবাদিকদের কাজের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

সাংবাদিকদের কাজের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে বিশ্বের সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধের বিচারহীনতা বন্ধের আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে তিনি এ আহ্বান জানান। বিশ্বব্যাপী ২ নভেম্বর দিবসটি পালিত হয়।

জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত মহাসচিবের বিবৃতিতে বলা হয়, সত্যের সন্ধানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীরা ক্রমবর্ধমান বিপদের মুখে পড়ছেন। এর মধ্যে রয়েছে মৌখিক নিপীড়ন, আইনি হুমকি, শারীরিক আক্রমণ, কারাবাস ও নির্যাতন। এমনকি অনেককে জীবনও দিতে হচ্ছে।

আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধের বিচারহীনতা বন্ধের এই আন্তর্জাতিক দিবসে আমরা ন্যায়বিচারের দাবি জানাচ্ছি। বিশ্বজুড়ে সাংবাদিক হত্যার প্রায় ১০টি ঘটনার মধ্যে ৯টির বিচারই এখনো অমীমাংসিত রয়ে গেছে।’

জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘বর্তমানে যেকোনো সংঘাতের মধ্যে (ফিলিস্তিনের) গাজা সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ জায়গায় পরিণত হয়েছে। আমি আবারও এই ঘটনাগুলোর স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানাচ্ছি।’

আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘যেকোনো জায়গায় বিচারহীনতা শুধু ভুক্তভোগী এবং তাঁদের পরিবারের প্রতিই অন্যায় নয়, বরং এটি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওপর আক্রমণ, আরও সহিংসতাকে প্রশ্রয় দেওয়ার শামিল এবং গণতন্ত্রের প্রতি হুমকি।’ তিনি বলেন, সব সরকারের উচিত প্রতিটি ঘটনার তদন্ত করা, প্রত্যেক অপরাধীর বিচার করা এবং সাংবাদিকেরা যাতে সর্বত্র স্বাধীনভাবে তাঁদের কাজ করতে পারেন, তা নিশ্চিত করা।’

জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘নারী সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে অনলাইনে উদ্বেগজনকভাবে বাড়তে থাকা হয়রানিমূলক আচরণ অবশ্যই আমাদের মোকাবিলা করতে হবে। এ ধরনের অপরাধের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সাজা হয় না এবং এটি প্রায়শই বাস্তব জীবনে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যাঁরা সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত, তাঁদের জন্য ডিজিটাল দুনিয়াকে নিরাপদ রাখতে হবে।’

আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘যখন সাংবাদিকদের কণ্ঠ রুদ্ধ হয়, তখন আমরা সবাই আমাদের কণ্ঠস্বর হারাই। আসুন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা রক্ষায়, জবাবদিহি নিশ্চিত করার দাবিতে এবং যাঁরা ক্ষমতার বিপরীতে সত্য তুলে ধরেন, তাঁরা যেন ভয় ছাড়াই তা করতে পারেন তা নিশ্চিত করতে আমরা সম্মিলিত অবস্থান নিই।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ