ভালোবাসা, হাসি আর একটু বিশৃঙ্খলার গল্প ‘নেক্সট ডোর নেইবার’
Published: 15th, February 2025 GMT
গল্পটা ভালোবাসা, হাসি আর কিছুটা বিশৃঙ্খলারও। আদনান এলোমেলো আর কিছুটা দায়িত্বহীন ব্যাচেলর। প্রতিবেশী বিপাশার সঙ্গে ধীরে ধীরে হয় বন্ধুত্ব। আদনান প্রেমে পড়ে যায় বিপাশার। সদ্য বিচ্ছেদ হওয়া বিপাশা তার মা–বাবার সামনে আদনানকে স্বামী হিসেবে অভিনয় করতে বলে। আদনান-বিপাশা তাদের অনুভূতি ও সম্পর্কের জটিলতা নিয়ে ভুগতে থাকে। শেষে কি তারা কোনো সমাধানে পৌঁছাতে পারে?
এই ভালোবাসা দিবসে এমন গল্প ‘নেক্সট ডোর নেইবার’ মুক্তি পাচ্ছে ‘বঙ্গ’-তে। মাহমুদা সুলতানা রীমা পরিচালিত এই ভ্যালেন্টাইন ড্রামায় মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন আইশা খান ও পার্থ শেখ। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। পার্থ ও আইশা জুটি হিসেবে বেশ কিছু কাজ করলেও এই সিঙ্গেল ড্রামায় অভিনয়ের অভিজ্ঞতা একদম ভিন্ন ছিল বলেন জানান তাঁরা। দুজনই বেশ রোমাঞ্চিত কাজটা নিয়ে।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আদন ন
এছাড়াও পড়ুন:
সেই আছিয়ার পরিবারকে গরু ও ঘর দিল জামায়াত
মাগুরায় যৌন নিপীড়নের শিকার হয়ে মারা যাওয়া আলোচিত শিশু আছিয়ার পরিবারকে দুটি গরু ও একটি গোয়ালঘর উপহার দেওয়া হয়েছে। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষ থেকে আছিয়ার পরিবারকে এ উপহার দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (৩০ জুলাই) বিকেলে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার জারিয়া গ্রামে আছিয়ার বাড়িতে উপস্থিত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে উপহার হস্তান্তর করেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য এবং কুষ্টিয়া ও যশোর অঞ্চলের পরিচালক মোবারক হোসাইন।
এ সময় জেলা জামায়াতের আমির এম বি বাকের, সাবেক আমির ও কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা আব্দুল মতিনসহ স্থানীয় এবং জেলা কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আরো পড়ুন:
শিশু ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন, মাদ্রাসা শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা
অপারেশনের পর শিশুর মৃত্যু: তদন্ত কমিটি গঠন, থানায় মামলা
গত ১৫ মার্চ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান আছিয়ার বাড়িতে যান। তিনি শিশুটির মৃত্যুর ঘটনায় দ্রুত বিচার চান। সে সময় আছিয়ার পরিবারকে স্বাবলম্বী করতে একটি গোয়াল ঘর এবং দুটি গরু দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন জামায়াতের আমির।
আট বয়সী আছিয়া মাগুরার নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নের শিকার হয় বলে পরিবারের তরফ থেকে অভিযোগ ওঠে। গত ৬ মার্চ অচেতন অবস্থায় মাগুরার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। অবস্থার অবনতি হলে মাগুরা হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শে শিশুটিকে নেওয়া হয় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে থেকে সেদিন সন্ধ্যায় উন্নত চিকিৎসার জন্য শিশুটিকে ঢাকায় নেওয়া হয় এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে ভর্তি করা হয়। দুই দিন পর ৮ মার্চ তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। ১৩ মার্চ বৃহস্পতিবার সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় আছিয়ার।
ঢাকা/শাহীন/রফিক