লেস্টারকে হারিয়ে লিভারপুলের ঘাড়ে আর্সেনালের নিশ্বাস
Published: 15th, February 2025 GMT
লেস্টার সিটি ০ : ২ আর্সেনাল
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে লেস্টার সিটি-আর্সেনালের ম্যাচটা তখন ৮০ মিনিট পেরিয়ে গেছে। সম্ভাব্য গোল শূন্য ম্যাচ কল্পনা করে সবচেয়ে বেশি খুশি ছিল লিভারপুলের সমর্থকেরা। এই ম্যাচ ড্র হলে শীর্ষে থাকা লিভারপুল এক ম্যাচ হাতে রেখে এগিয়ে থাকত ৬ পয়েন্টে।
কিন্তু ম্যাচের ৮১ থেকে ৮৭ মিনিটের মধ্যে বদলে গেল দৃশ্যপট। ৬ মিনিটের মধ্যে দুই গোল করে আর্সেনালকে ২-০ গোলের জয় এনে দেন মিকেল মেরিনো। এই জয়ে লিভারপুলের সঙ্গে পয়েন্টের ব্যবধানটাও এখন চারে নামিয়ে এনেছে গানাররা।
মাঝ মৌসুম পেরিয়ে প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা লড়াইয়ে চিত্রটা এখন অনেকটাই স্পষ্ট। নাটকীয় কিছু না হলে আগামী দিনগুলোয় শিরোপার জন্য লড়বে লিভারপুল ও আর্সেনাল। ফলে এক দলের ম্যাচের ফলের ওপর নির্ভর করছে অন্য দলের ভাগ্যও। ভাগ্য বদলের সেই লড়াইয়ে অবশ্য এখনো লাগামটা লিভারপুলের হাতেই আছে।
আরও পড়ুনচার লাল কার্ডের নাটকীয় ম্যাচে লিভারপুলের হতাশা১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫লেস্টার মাঠে জয়ের পর পয়েন্ট তালিকার দুইয়ে থাকা আর্সেনালের পয়েন্ট ২৫ ম্যাচে ৫৩। এক ম্যাচ কম খেলে লিভারপুলের পয়েন্ট ২৪ ম্যাচে ৫৭। আগামীকাল লিভারপুলের প্রতিপক্ষ উলভস।
সেই ম্যাচে লিভারপুল জিতলে আবারও ব্যবধান বেড়ে দাঁড়াবে সাতে। কিন্তু যদি পয়েন্ট হারায় তবে বেশ চাপে পড়বে অ্যানফিল্ডের দলটি। অন্য দিকে এই ম্যাচে হেরে অবনমন অঞ্চলেই থাকল লেস্টার। ১৮ নম্বরে থাকা দলটির পয়েন্ট ২৫ ম্যাচে ১৭।
আর্সেনালের গোল উদ্যাপন.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আর স ন ল র
এছাড়াও পড়ুন:
জাপানের রাস্তায় রাস্তায় ‘হিটেড বেঞ্চ’
জাপানের টোকিও, সাপোরো এবং ওসাকার মতো বড় বড় শহরগুলোর রাস্তায় হিটেড বেঞ্চ বসানো হয়েছে। তীব্র শীতের রাতে গৃহহীন মানুষদের উষ্ণতা এবং স্বস্তি দেওয়াই এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।এই বেঞ্চগুলো সৌরশক্তি চালিত হয়ে থাকে।
হিটেড বেঞ্জগুলো দিনের বেলায় সূর্যের আলো থেকে তাপ সংগ্রহ করে বিশেষ "ফেজ-চেঞ্জ মেটেরিয়াল" ব্যবহার করে তা সংরক্ষণ করে। এরপর সংরক্ষিত তাপ রাতে ধীরে ধীরে নির্গত হয় এবং প্রায় ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত উষ্ণতা সরবরাহ করতে পারে। এটি পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী।
আরো পড়ুন:
কারা বেশি কাঁদেন?
যেসব কারণে মানুষ স্বর্ণ জমায়
হিটেড বেঞ্চের জন্য কোনো অতিরিক্ত জ্বালানী বা বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় না। এই মানবিক উদ্যোগটি জাপান সরকারের একটি সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ, যা নগর পরিকল্পনায় উদ্ভাবন এবং সামাজিক কল্যাণের এক চমৎকার উদাহরণ বলছেন দেশটির নাগরিকেরা।
ঢাকা/লিপি