২০০৮ সালে ওয়ানডে অভিষেক বিরাট কোহলির। সেই কোহলি সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রথমবার ওয়ানডে খেললেন চলমান চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেই। ভারতীয় ব্যাটসম্যান দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করে দারুণ একটি কীর্তিও গড়েছেন। কীর্তিটা যত দেশে ওয়ানডে খেলেছে তত দেশে সেঞ্চুরি করার।

কাল পাকিস্তানের বিপক্ষে পাওয়া সেঞ্চুরিটা এই সংস্করণে কোহলির ৫১তম। ৫০তম সেঞ্চুরিটা করে ২০২৩ সালেই শচীন টেন্ডুলকারের ৪৯ সেঞ্চুরির রেকর্ড কেড়েছিলেন ভারতের সাবেক এই অধিনায়ক। ওয়ানডে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির মালিক এ পর্যন্ত ওয়ানডে খেলেছেন ১০টি দেশে। এই দশ দেশেই অন্তত একবার তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন কোহলি। একাধিক দেশে যাঁরা ওয়ানডে খেলেছে তাঁদের আর কারওরই সব দেশে সেঞ্চুরি নেই।

ভারত, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা, বাংলাদেশ, জিম্বাবুয়ে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও সংযুক্ত আরব আমিরাত—কোহলি এ পর্যন্ত ওয়ানডে খেলেছে এই দশ দেশে।

২০০৯ সালে ওয়ানডেতে প্রথম সেঞ্চুরি করার পথে বিরাট কোহলি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

রূপালী ব্যাংকে পর্ষদ ও ম্যানেজমেন্টের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত 

রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ ও সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিমের (এসএমটি) যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার (২ নভেম্বর) ঢাকার দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের পর্ষদ কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল হুদা। সভায় পর্ষদ ব্যাংকের নিরীক্ষা ও পরিদর্শন কার্যক্রম জোরদার করার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার কার্যকারিতা বৃদ্ধির নির্দেশনা দেন। এছাড়া, প্রতি ত্রৈমাসিকে পর্ষদ ও এসএমটির মধ্যে নিয়মিত সভা আয়োজনের পরামর্শ দেওয়া হয়।

সভায় ব্যাংকের পরিচালক এবিএম আব্দুস সাত্তার, সোয়ায়েব আহমেদ, মো. শাহজাহান, মো. আবু ইউসুফ মিয়া, এ.বি.এম শওকত ইকবাল শাহিন, মুজিব আহমদ সিদ্দিকী, এ এইচ এম মঈন উদ্দীন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্যবেক্ষক এস এম আব্দুল হাকিম উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় এসএমটির চেয়ারম্যান ও ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মো. ওয়াহিদুল ইসলামসহ উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পারসুমা আলম, হাসান তানভীর ও মো. হারুনুর রশীদ এবং ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপকরা সভায় অংশ নেন।

ঢাকা/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ