গ্রিনল্যান্ডের নির্বাচনে স্বাধীনতাপন্থিদের জয়
Published: 12th, March 2025 GMT
ডেনমার্কের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল গ্রিনল্যান্ডে পার্লামেন্ট নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হয়েছে। এতে জয় পেয়েছে ডেনমার্ক থেকে স্বাধীনতার পথে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাওয়ার পক্ষে থাকা মধ্য-ডানপন্থি দল ডেমোক্রেটিট পার্টি।
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই গ্রিনল্যান্ড দখলের কথা বলে এসেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রয়োজনে বলপ্রয়োগ করে গ্রিনল্যান্ড দখলে নেওয়ার হমকিও তিনি দিয়েছেন। তার সেই হুমকি-ধমকি উপেক্ষা করে স্বাধীনতার পক্ষে মত দিয়েছে গ্রিনল্যান্ডবাসী।
নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গেছে, ২৯ দশমিক ৯ শতাংশ ভোট পেয়ে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ডেমোক্রেটিট পার্টি। ২০২১ সালের ৯ দশমিক ১ শতাংশের তুলনায় এবার দলটি বেশি ভোট পেয়েছে। দ্রুত ডেনমার্কের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার পক্ষে অবস্থান নেওয়া দল নালেরাক পার্টি ২৪ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। আর ক্ষমতাসীন ইনুইত আতাকাতিগিট পার্টি (আইএ) ২১ দশমিক ৪ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে নেমে গেছে।
ডেমোক্রেটিট পার্টির নেতা এবং সাবেক শিল্প ও খনিজ মন্ত্রী জেন্স-ফ্রেডেরিক নিলসেন বলেছেন, “মানুষ পরিবর্তন চায়.
রয়টার্স জানিয়েছে, নিলসেন এখন অন্যান্য দলের সাথে আলোচনা করে একটি জোট সরকার গঠনের চেষ্টা করবেন।
ফল ঘোষণার পর ইনুইত আতাকাতিগিটের নেতা এবং প্রধানমন্ত্রী মুট এগেদে ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, “আমরা নির্বাচনের ফলাফলকে সম্মান করি।” আসন্ন জোট আলোচনায় তিনি যেকোনো প্রস্তাব শুনবেন বলে জানিয়েছেন।
ঢাকা/শাহেদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অবস থ ন দশম ক
এছাড়াও পড়ুন:
জাপানের রাস্তায় রাস্তায় ‘হিটেড বেঞ্চ’
জাপানের টোকিও, সাপোরো এবং ওসাকার মতো বড় বড় শহরগুলোর রাস্তায় হিটেড বেঞ্চ বসানো হয়েছে। তীব্র শীতের রাতে গৃহহীন মানুষদের উষ্ণতা এবং স্বস্তি দেওয়াই এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।এই বেঞ্চগুলো সৌরশক্তি চালিত হয়ে থাকে।
হিটেড বেঞ্জগুলো দিনের বেলায় সূর্যের আলো থেকে তাপ সংগ্রহ করে বিশেষ "ফেজ-চেঞ্জ মেটেরিয়াল" ব্যবহার করে তা সংরক্ষণ করে। এরপর সংরক্ষিত তাপ রাতে ধীরে ধীরে নির্গত হয় এবং প্রায় ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত উষ্ণতা সরবরাহ করতে পারে। এটি পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী।
আরো পড়ুন:
কারা বেশি কাঁদেন?
যেসব কারণে মানুষ স্বর্ণ জমায়
হিটেড বেঞ্চের জন্য কোনো অতিরিক্ত জ্বালানী বা বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় না। এই মানবিক উদ্যোগটি জাপান সরকারের একটি সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ, যা নগর পরিকল্পনায় উদ্ভাবন এবং সামাজিক কল্যাণের এক চমৎকার উদাহরণ বলছেন দেশটির নাগরিকেরা।
ঢাকা/লিপি