মাদারীপুরে মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবিতে মানববন্ধন
Published: 16th, March 2025 GMT
মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণসহ ১০ দফা দাবিতে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি মাদারীপুর জেলা শাখার ব্যানারে মানববন্ধন ও প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন শিক্ষকেরা। রবিবার (১৬ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন শেষে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেন।
এ সময় শিক্ষক নেতারা প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘‘শিক্ষাক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি বৈষম্য পাহাড় সমান। এ বৈষম্য দূরীকরণের জন্য আমরা দীর্ঘদিন আন্দোলন-সংগ্রাম করে আসছি। আমরা মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণসহ শিক্ষাক্ষেত্রে সরকারি-বেসরকারি বৈষম্য দূরীকরণের লক্ষ্যে ১০ দফা দাবি তুলে ধরে স্মারকলিপি দিয়েছে। আমরা আশা করছি, আমাদের ন্যায্য দাবিগুলো পূরণ করবেন।’’
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি মাদারীপুর জেলা শাখার সভাপতি সৈয়দ আকমল হোসেন, রাজৈর উপজেলার সভাপতি মাহবুব শিকদার, কালকিনি উপজেলার সভাপতি মো.
আরো পড়ুন:
প্রাইভেট ও কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীদের ৫ দাবি
নড়াইলে ‘বিনা লাভের দোকান’ চালু করেছে শিক্ষার্থীরা
ঢাকা/বেলাল/বকুল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপজ ল র স সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
মাগুরছড়া ট্র্যাজেডির ২৮তম বার্ষিকী পালিত
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মাগুরছড়া ট্র্যাজেডির ২৮তম বার্ষিকী মানববন্ধন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হয়েছে।
গতকাল শনিবার সকাল ১১টায় মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্রের সামনে পাহাড় রক্ষা পরিবেশ, উন্নয়ন সোসাইটিসহ বিভিন্ন সংগঠনের আয়োজনে এক মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়।
মৌলভীবাজার জেলা পাহাড় রক্ষা পরিবেশ ও উন্নয়ন সোসাইটির সভাপতি ময়নুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও প্রভাষক সেলিম আহমেদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় এ সময় বক্তব্য দেন কমলগঞ্জ সরকারি গণমহাবিদ্যালয়ের প্রভাষক হামিদা খাতুন, সাংবাদিক আব্দুর রাজ্জাক রাজা, নিছসা সভাপতি আব্দুস সালাম, সাধারণ সম্পাদক রাসেল হাসান বক্ত, পরিবেশকর্মী সাজু আহমেদ, শাহারা ইসলাম রুহিন, শ্রমিক নেতা দুলাল মিয়া, ছাত্রনেতা লিটন গাজী, মিনহাজুল ইসলাম মুন্না, আব্দুল মতিন, মিসবাউর রহমান, আদিবাসী নেতা সুচিনগুল প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, এখনও বাংলাদেশ সেই বিপর্যয়ের জন্য দায়ী মার্কিন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোনো ক্ষতিপূরণ আদায় করতে পারেনি। বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে নিষ্ক্রিয় হলেও দেশের স্বার্থরক্ষায় আন্দোলনকারীরা সরব রয়েছেন। ২৮ বছর পার হয়ে গেলেও দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ও পরিবারের ক্ষতিপূরণ আদায়ে সচেতন হয়নি সরকার। বিষয়টি আমলে নেয়নি কোম্পানি।