বাংলাদেশ থেকে ১০৫ টন আলু গেল নেপালে
Published: 20th, March 2025 GMT
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে নেপালে আরও ১০৫ মেট্রিক টন আলু পাঠানো হয়েছে। বুধবার দুপুরে স্থলবন্দর দিয়ে ৫টি ট্রাকে আলুগুলো নেপালে পাঠানো হয়।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কোয়ারেন্টিন ইন্সপেক্টর উজ্জল হোসেন জানান, রপ্তানিকারকরা প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট অনলাইনে আবেদন করে। এরপর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র ল্যাবে পরীক্ষা করার পর আলুগুলোকে ফাইটোসেনেটারি সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়।
রপ্তানির বিষয়ে তিনি জানান, আলুগুলো রপ্তানি করেছে থিংকস টু সাপ্লাই ও ফাস্ট ডেলিভারি নামে একটি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে থিংকস টু সাপ্লাই ৪২ ও ফাস্ট ডেলিভারি ৬৩ মেট্রিক টন। এছাড়াও বন্দরটি দিয়ে হুসেন এন্টারপ্রাইজ, ক্রসেস অ্যাগ্রো, সুফলা মাল্টি প্রডাক্টস লিমিটেড ও লোয়েড বন্ড লজেস্টিক নামের কয়েকটি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানও নেপালে আলু রপ্তানি করছে। জাতগুলো হলো স্টারিজ এবং লেডিও রোজেটা।
উজ্জল হোসেন আরও জানান, কয়েকদিন পর বুধবার দুপুরে ৫টি ট্রাকে আরও ১০৫ মেট্রিক টন আলু নেপালে গেছে। প্রতি গাড়িতে ছিল ২১ মেট্রিক টন আলু। আলুগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আল ম ট র ক টন আল গ ল
এছাড়াও পড়ুন:
আখাউড়া দিয়ে ভারত থেকে এলো সাড়ে ১২ টন জিরা
আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে জিরা আমদানি করা হচ্ছে। মঙ্গলবার দুপুরে সাড়ে ১২ টন জিরা বন্দরে খালাস করা হয়। এর আগে সোমবার ১২ টন জিরা নিয়ে একটি ট্রাক বন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেয়।
জানা গেছে, সারা এগ্রো এনিমাল হেলথ এবং সততা ট্রেডিং নামে দুটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এই জিরা আমদানি করেছে। কাস্টমস ক্লিয়ারিং ও ফরোয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে আখাউড়া স্থলবন্দরের মেসার্স আদনান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল।
আখাউড়া কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, প্রতি কেজি জিরা প্রায় ৩ দশমিক ৫ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪২৭ টাকায় আমদানি করা হচ্ছে। গত কয়েক দিনে মোট ৩৬.৫ টন জিরা আমদানি হয়েছে, যার মাধ্যমে ৯৩ লাখ ৩৩ হাজার ৩৯০ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে।
আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মাহমুদুল হাসান বলেন, চলতি বছরে এর আগেও কয়েকবার এই বন্দর দিয়ে জিরা আমদানি হয়েছে। ঈদুল আজহা সামনে রেখে আরও আমদানির সম্ভাবনা রয়েছে।