নারায়ণগঞ্জ শহরে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। অভিযানে নকশা বহির্ভূত নির্মান কাজের দায়ে আলম খান এলাকায় স্টারভিউ হাউজিং লিমিটেডের থান কমপ্লেক্সকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

সেই সঙ্গে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ও নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর শহরের পশ্চিম দেওভোগ এলাকার খন্দকার সফুরা ভিলাকে ১ লাখ টাকা জরিমানা ও প্লানের বর্ধিতাংশ ভেঙে ফেলা হয়।

রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা ১১টা থেকে বিকেল পর্যন্ত রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা পারভীনের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।

অভিযান শেষে রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট তাহমিনা পারভীন বলেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা পারভীন বলেন, দুটি বিল্ডিং নির্মাণ প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ টাকা জরিমানা ও নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

সেই সঙ্গে এক ভবন মালিকের কাছ থেকে মুচলেকা আদায় করা হয়েছে। রাজউকের অনুমোদন ছাড়া অপরিকল্পিতভাবে বিল্ডিং নির্মাণের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলবে।

আইনশৃংখলা বাহিনীর সহায়তায় পরিচালিত এই অভিযানে উপস্থিত ছিলেন রাজউকের অথোরাইজ অফিসার এফ আর আশিক আহমেদ, মো.

নেয়ামুল জহির ও ইমারত পরিদর্শক মো. রাজিকুল ইসলাম সহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ র জউক র

এছাড়াও পড়ুন:

ইভ্যালির রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর আরও এক মামলায় ৩ বছর কারাদণ্ড

প্রতারণার আরও একটি মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও তাঁর স্ত্রী প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে তিন বছরের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। তাঁদের পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মনিরুল ইসলাম এ রায় দেন। রায় ঘোষণার পর রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। এ নিয়ে প্রতারণার পৃথক পাঁচটি মামলায় রাসেল ও শামীমা নাসরিনের ১২ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হলো।

এর আগে সর্বশেষ গত ১৪ এপ্রিল প্রতারণার একটি মামলায় রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর তিন বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।

আজ যে মামলায় রাসেল দম্পতির সাজা হয়েছে, সেই মামলায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০২৩ সালের ৭ ডিসেম্বর তাঁদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন আবুল কালাম আজাদ নামের একজন গ্রাহক।

৬ এপ্রিল ঢাকার সিএমএম আদালত প্রতারণার আরেকটি মামলায় এই দম্পতিকে তিন বছর কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া গত ২৯ জানুয়ারি প্রতারণার অভিযোগে করা আরেকটি মামলায় তাঁদের দুই বছর কারাদণ্ড দেন আদালত।

গত বছরের ২ জুন চেক প্রত্যাখ্যানের মামলায় রাসেল ও তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে এক বছর করে কারাদণ্ড দেন চট্টগ্রামের আদালত।

২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে রাসেল ও শামীমাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে দুজন জামিনে মুক্ত হন।

আরও পড়ুনইভ্যালির রাসেল ও তাঁর স্ত্রীর আরও ৩ বছর কারাদণ্ড১৩ এপ্রিল ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ