রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদের বাসায় ককটেল হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (৩০ এপ্রিল) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন বিনোদপুর মণ্ডলের মোড় এলাকায় বাড়ির গেটের সামনে এই হামলা চালানো হয়।

পুলিশ বলছে, বাড়ির দেয়ালে তিনটি বিস্ফোরিত ককটেলের চিহ্ন দেখা যাচ্ছে। চার-থেকে পাঁচটি ককটেল ফোটানো হতে পারে। জড়িতদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। তবে কারা, কেন এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি।

ড.

ইফতিখারুল আলম মাসউদ বলেন, ‘‘রাতে ড্রইং রুমেই বসে ছিলাম। হঠাৎ চার-পাঁচটি বিকট শব্দ শুনতে পাই। বুঝতে পারি, বাড়ির দেয়াল লক্ষ্য করে ককটেল ছুড়ে মারা হয়েছে। এখন কারা কী কারণে এটা করেছে তার কিছুই বুঝতে পারছি না। পুলিশ তদন্ত করছে। আমি থানায় অভিযোগ করব।’’

আরো পড়ুন:

পহেলগাম হামলা: প্রতিশোধ নিতে সামরিক বাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিলেন মোদি

যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার হামলায় রক্তাক্ত রাইজিংবিডির ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবদুল মালেক বলেন, ‘‘খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। দেয়ালে তিনটি ককটেল বিস্ফোরণের চিহ্ন দেখা গেছে। চার থেকে পাঁচটি ককটেল নিক্ষেপ করা হতে পারে। কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা জানতে তদন্ত চলছে।’’

তিনি আরো বলেন, ‘‘সম্ভবত পায়ে হেঁটেই দুর্বৃত্তরা এসে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে গেছে। এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারের সঙ্গেও কথা হয়েছে। তিনি অভিযোগ করবেন। এই ঘটনার জড়িতদের খুঁজে বের করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।’’

ঢাকা/কেয়া/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ই ঘটন ককট ল

এছাড়াও পড়ুন:

জাপানের রাস্তায় রাস্তায়  ‘হিটেড বেঞ্চ’

জাপানের টোকিও, সাপোরো এবং ওসাকার মতো বড় বড় শহরগুলোর রাস্তায় হিটেড বেঞ্চ বসানো হয়েছে। তীব্র শীতের রাতে গৃহহীন মানুষদের উষ্ণতা এবং স্বস্তি দেওয়াই এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।এই বেঞ্চগুলো সৌরশক্তি চালিত হয়ে থাকে।

হিটেড বেঞ্জগুলো দিনের বেলায় সূর্যের আলো থেকে তাপ সংগ্রহ করে বিশেষ "ফেজ-চেঞ্জ মেটেরিয়াল" ব্যবহার করে তা সংরক্ষণ করে।  এরপর সংরক্ষিত তাপ রাতে ধীরে ধীরে নির্গত হয় এবং প্রায় ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত উষ্ণতা সরবরাহ করতে পারে। এটি পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী। 

আরো পড়ুন:

কারা বেশি কাঁদেন? 

যেসব কারণে মানুষ স্বর্ণ জমায়

হিটেড বেঞ্চের জন্য কোনো অতিরিক্ত জ্বালানী বা বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় না। এই মানবিক উদ্যোগটি জাপান সরকারের একটি সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ, যা নগর পরিকল্পনায় উদ্ভাবন এবং সামাজিক কল্যাণের এক চমৎকার উদাহরণ বলছেন দেশটির নাগরিকেরা। 

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ