শ্রমিক র্যালিতে খোরশেদ’র বিশুদ্ধ ঠান্ডা পানি ও হাতপাখা বিতরণ
Published: 1st, May 2025 GMT
চলমান তাপদাহে বিপর্যস্ত শ্রমজীবী মানুষ ও নগরবাসীর মধ্যে গত বছরের মত এবারো বিশুদ্ধ শীতল পানি বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি ও মহানগর বিএনপি কর্মী মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ।
বৃহস্পতিবার (১লা মে) থেকে নগরীর প্রাণকেন্দ্র শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে সকাল ১১ টায় বিশুদ্ধ শীতল পানির বিতরণ শুরু করে। এসময় শ্রমিক র্যালীতে অংশ নেয়া সহস্রাধিক মানুষের মধ্যে পানি ও হাতপাখা বিতরণ করে।
সদ্য সাবেক কাউন্সিলর ও সদ্য সাবেক নারায়নগঞ্জ মহানগর যুবদলের সভাপতি মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ জানান, গত বছরের মত এবারো দিনে তারা নগরীর বিভিন্ন স্থানে ২ টি গাড়ীতে আমরা বিশুদ্ধ শীতল পানি ও পর্যায়ক্রমে পানির সাথে শষা, ক্যাপ ও হাতপাখা বিতরণ করবো।
খোরশেদ আরো বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিএনপির নেতাকর্মীদের জনগনের পাশে, বিশেষ করে দূর্গত মানুষের পাশে থাকার যে নির্দেশনা দিয়েছেন তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের এই উদ্যেগ।
এছাড়াও আমাদের টেলিমেডিসিন সেবাও চালু রয়েছে। যতদিন তাপদাহ থাকবে আমরা ততদিন সেবা অব্যাহত রাখবো ইনশাআল্লাহ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ব তরণ
এছাড়াও পড়ুন:
রামগড়ে ভ্যাকসিন দেয়ার পর অর্ধশত গরু-ছাগলের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার লামকুপাড়া এলাকায় উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে ভ্যাকসিন দেয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রোগাক্রান্ত গরু ও ছাগল মারা গেছে। গত ১৫ দিনে চারটি গরু ও প্রায় অর্ধশত ছাগলের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপুরে এলাকা পরিদর্শন করে মৃত পশুর ময়নাতদন্ত ও রোগাক্রান্ত পশুর নমুনা সংগ্রহ করেছেন প্রাণিসম্পদ বিভাগের চট্টগ্রাম থেকে আসা মেডিকেল টিমের সদস্যরা। তারা এলাকায় এসে খামারিদের সঙ্গে কথা বলেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালকের পক্ষে ৬ সদস্যের তদন্ত টিমের নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা ভেটেনারি কর্মকর্তা ডা. সাহব উদ্দিন।
আরো পড়ুন:
গোপালগঞ্জে মহাজনী সুদের চাপে শ্রমিকের মৃত্যু, দাবি পরিবারের
নোয়াখালীর মাদরাসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা
স্থানীয়রা খামারিরা জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের পশু চিকিৎসকের পরামর্শে সরকারি ভ্যাকসিন দেয়ার পর এ ঘটনা ঘটেছে। খামারিরা মনে করছেন, এ সব ভ্যাকসিনে সমস্যা ছিল অথবা একই সিরিঞ্জে সবগুলো পশুকে ভ্যাকসিন দেয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
ভ্যাকসিন দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পশুর অতিরিক্ত জ্বর, চামড়ায় গুটি ও ক্ষতের সৃষ্টি হয়। ২৪ ঘণ্টা যেতে না যেতে গরু ও ছাগল মারা যায়। কোনো চিকিৎসায় আর বাঁচানো যাচ্ছে না।
প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে মৃত পশু মাটিচাপা দেয়া এবং আক্রান্ত পশুকে অন্য পশু থেকে আলাদা রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিরা সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন।
ঢাকা/রূপায়ন/বকুল