ভারতের গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজের এক ব্রিটিশ যাত্রী বেঁচে আছেন। পুলিশ তাকে খুঁজে পেয়েছে। ফ্লাইটের ১১এ আসনে থাকা ওই যাত্রী বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। যাত্রী তালিকা থেকে জানা যায়, ওই যাত্রীর নাম বিশ্বকুমার রমেশ। এএনআইকে এসব তথ্য জানিয়েছেন অহমদাবাদের পুলিশ কমিশনার জিএ মালিক।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ১৭ মিনিটে ভারতের আহমেদাবাদের সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের কয়েক মিনিটের মধ্যেই বিধ্বস্ত হয় উড়োজাহাজটি। এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজটি যুক্তরাজ্যের গ্যাটউইক বিমানবন্দরের উদ্দেশে যাত্রা করেছিল। উড়োজাহাজে মোট ২৪২ জন আরোহী ছিলেন। তাদের মধ্যে দুজন পাইলট ও ১০ জন কেবিন ক্রু। যাত্রীদের মধ্যে ১৬৯ জন ভারতীয়, ৫৩ জন ব্রিটিশ নাগরিক, একজন কানাডীয় নাগরিক এবং সাতজন পর্তুগালের নাগরিক ছিলেন।

রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানায়, উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হওয়ার  ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২০৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব ধ বস ত

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে সন্ত্রাসী চামড়া রাজু গ্রেপ্তার 

বন্দরে পাওনা টাকা ফেরত চাওয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার ছেলে ফাহাদ পাঠানকে কুপিয়ে জখম করেছে চামড়া রাজুসহ তার সন্ত্রাসী বাহিনী । 

পুলিশ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার  রাতেই পুলিশ র‍্যালী আবাসিক এলাকায় অভিযান চালিয়ে  সন্ত্রাসী চামড়া রাজু আহমেদ (৪৪) কে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় । গ্রেপ্তারকৃত রাজু র‍্যালী আবাসিক এলাকার নূর ইসলাম মিয়ার ছেলে।

এ ব্যাপারে  আহত ফাহাদ বাদী হয়ে সন্ত্রাসী চামড়া রাজুসহ বেশ কয়েক জনকে আসামী করে বন্দর থানায় এ মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তারকৃতকে উল্লেখিত মামলায় শুক্রবার দুপুরে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত ৫ মাস পূর্বে সন্ত্রাসী রাজু বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাজাদা পাঠানোর ছেলে ফাহাদ পাঠানের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা ব্যবসার কথা বলে ধার নেয়।

গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজুর কাছে তার পাওনা টাকা চাওয়ায় রাজুসহ তার বাহিনীর বাবুল, নাছির, সিফাতসহ কয়েকজন মিলে ফাহাদকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে এবং পিস্তল দিয়ে গুলি করার হুমকি দেয়।

এ ঘটনার পর ফাহাদ পাঠানোর আত্বিয় স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে হাসপতালে চিকিৎসা করায় এবং থানায় অভিযোগ করে। অভিযোগ পেয়ে পুলিশ তাৎক্ষনিক অভিযান চালিয়ে রাজুর সন্ত্রাসী আস্তানা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। এসময় বাকি সহযোগিরা পালিয়ে যায়।

এ ব্যপারে বন্দর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম বলেন, রাজুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি আসামীদের গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। উল্লেখ্য: এই রাজু ঈদের দিন বিভিন্ন বাড়িতে গিয়ে কোরবানীর চামড়া লুট করে নিয়ে যাওয়ারও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে ।###

সম্পর্কিত নিবন্ধ