আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের তৃতীয় আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ক্রিকেট পরাশক্তি অস্ট্রেলিয়াকে আজ শনিবার (১৪ জুন) লর্ডসে ৫ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়ে প্রথমবার আইসিসির কোনো শিরোপা জিতে নেয়।

অবশ্য আইসিসি এই টুর্নামেন্টের প্রাইজমান অর্থের পরিমাণ আগেই প্রকাশ করেছিল। যেখানে অর্থের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানো হয়েছিল। এবারের আসরে মোট ৫.

৭৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ৭০ কোটি ৮ লাখ টাকা) পুরস্কার হিসেবে বরাদ্দ করা হয়েছে, যা আগের আসরের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।

চ্যাম্পিয়ন হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ৩.৬ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৪৪ কোটি টাকা) পেয়েছে। আর রানার্সআপ দল অস্ট্রেলিয়া পেয়েছে ২.১৬ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ২৬ কোটি টাকা)।

আরো পড়ুন:

চোকার্স দক্ষিণ আফ্রিকা এবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন

লর্ডসে ইতিহাস গড়ার দ্বারপ্রান্তে দ. আফ্রিকা

শুধু চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স-আপ দলই নয়, প্রাইজমানি পেয়েছে তৃতীয় থেকে নবম হওয়া দলগুলোও। চলুন দেখে নেওয়া যাক তাদের অর্থের পরিমাণ।

অন্যান্য দলের প্রাইজমানির পরিমাণ:
ভারত (তৃতীয় স্থান): ১.৪ মিলিয়ন ডলার (প্রায় সাড়ে ১৭ কোটি টাকা),
নিউ জিল্যান্ড (চতুর্থ স্থান): ১.২ মিলিয়ন ডলার (প্রায় সাড়ে ১৪ কোটি টাকা),
ইংল্যান্ড (পঞ্চম স্থান): ৯ লাখ ৬০ হাজার ডলার (প্রায় সাড়ে ১১ কোটি টাকা),
শ্রীলঙ্কা (ষষ্ঠ স্থান): ৮ লাখ ৪০ হাজার ডলার (প্রায় সাড়ে ১০ কোটি টাকা),
বাংলাদেশ (সপ্তম স্থান): ৭ লাখ ২০ হাজার ডলার (প্রায় ৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা),
ওয়েস্ট ইন্ডিজ (অষ্টম স্থান): ৬ লাখ ডলার (প্রায় ৭ কোটি টাকা),
পাকিস্তান (নবম স্থান): ৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার (প্রায় পৌনে ৬ কোটি টাকা)। 

ঢাকা/আমিনুল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট স ট চ য ম প য়নশ প র পর ম ণ

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া

ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক সব সময়ই দুই দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশল অনুযায়ী এগিয়েছে।

অতীতেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজে লম্বা বিরতি দেখা গেছে। ১৯৫৪ থেকে ১৯৭৮—টানা ২৪ বছর পাকিস্তান সফরে যায়নি ভারত। আবার ১৯৬০ সালের পর পাকিস্তানও প্রথমবারের মতো ভারতে খেলতে যায় ১৯৭৯ সালে।

এরপর ১৯৮২ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান নিয়মিত মুখোমুখি হয়েছে। এই সময়ে ভারত তিনবার পাকিস্তান সফরে গিয়ে খেলে ১২ টেস্ট, পাকিস্তানও ভারতে গিয়ে খেলে ৮ টেস্ট।

দীর্ঘ বিরতির পর ১৯৯৯ সালে পাকিস্তান তিন টেস্ট খেলতে ভারতে যায়। এর মধ্যে একটি ছিল কলকাতার ইডেন গার্ডেনে প্রথম এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। ভারত ফিরতি টেস্ট সিরিজ খেলতে পাকিস্তানে যায় ২০০৪ সালে, যা ছিল ১৯৮৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেকের পর প্রথমবার।

২০০৪ সালের পাকিস্তান সফরে কড়া নিরাপত্তায় ব্যাটিংয়ে নামেন শচীন টেন্ডুলকার

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ৩ দাবিই পূরণ চান অনশনরত জবি শিক্ষার্থীরা
  • জকসুর রোডম্যাপ ঘোষণা, নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
  • অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের প্রশ্নে কেন চটে গেলেন ট্রাম্প, আলবানিজের কাছে নালিশেরও হুমকি দিলেন
  • সানসিল্কের আমন্ত্রণে প্রথমবারের মতো ঢাকায় পাকিস্তানি তারকা হানিয়া আমির
  • গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে জাতিগত নিধন চালাচ্ছে ইসরায়েল: প্রথমবারের মতো বলল জাতিসংঘ
  • ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া