রাজধানীর উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ শিক্ষার্থী মাহিয়া তাসনিম (১৫) নামে আরো এক শিক্ষার্থী মারা গেছে। সে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত।

বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সে।

বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা.

শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মাহিয়ার শ্বাসনালীসহ শরীরের ৫০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। ক্রিটিক্যাল অবস্থায় ছিল সে। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটে ১৩ জনের মৃত্যু হলো।

আরো পড়ুন:

রাবিতে কোটায় ভর্তির জন্য ক্লাস শুরুর তারিখ পিছিয়েছে

গবি শিক্ষার্থীদের ‘যুক্তিতে মুক্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ’

এদিকে, হাসপাতালে নিহতের পরিবারের সঙ্গে থাকা স্বজন ও প্রতিবেশীরা জানান, উত্তরা ১৮ নম্বর সেক্টরের রাজউক প্রজেক্টের ডি ব্লকে থাকে পরিবারটি। ৩ মেয়েকে রেখে গত ৫ বছর আগে মারা গেছেন মাহিয়ার বাবা মোহাম্মদ বিশ্বাস। মা গৃহিণী আফরোজা খাতুন আর ফুপু মিলে বাচ্চাদের লালনপালন করতেন। তবে মা মৃত্যুর বিষয়ে এখনও কিছু জানেনা। তিনি উত্তরার বাসায় অবস্থান করছেন।

ঢাকা/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অবস থ

এছাড়াও পড়ুন:

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্ত করতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। দোষীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।

মঙ্গলবার সিপিজের এক টুইটে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি মিলন ত্রিপুরা ১৭ জুলাই একটি বিক্ষোভের সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন ও ধারণ করা ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ