বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
Published: 24th, July 2025 GMT
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের এস্টিমেটর/সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল) পদে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
মৌখিক পরীক্ষার বিস্তারিত তথ্য—
পদের নাম: এস্টিমেটর/সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল)
পরীক্ষার ধরন: মৌখিক পরীক্ষা
পরীক্ষার তারিখ: ২৮ থেকে ৩০ জুলাই, ২০২৫। প্রতিদিন বেলা ৩টায় শুরু হবে পরীক্ষা।
পরীক্ষার স্থান: বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের প্রধান কার্যালয়, সেতু ভবন (৩য় তলা), নিউ এয়ারপোর্ট রোড, বনানী, ঢাকা-১২১২
আরও পড়ুনকৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে নবমসহ বিভিন্ন গ্রেডে নিয়োগ, পদ ৯৭৭ ঘণ্টা আগেমৌখিক পরীক্ষার প্রার্থীদের জন্য নির্দেশনা—মৌখিক পরীক্ষার সময়:
*সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র—
*অভিজ্ঞতার সনদপত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
*জাতীয় পরিচয়পত্র/ জন্মসনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
*বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রমাণের সনদ (সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ/ পৌরসভা/ সিটি করপোরেশন প্রদত্ত)
*প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক প্রদত্ত চারিত্রিক সনদপত্র
*কোটা দাবির সমর্থনে সর্বশেষ নীতিমালা অনুযায়ী যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত সনদ বা প্রমাণপত্রের কপি
*সম্প্রতি তোলা ০৪ (চার) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
পরীক্ষার প্রবেশপত্র
*অনলাইনে পূরণকৃত আবেদনপত্রের প্রিন্টেড কপি
*পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কোনো প্রকার ভ্রমণভাতা ও দৈনিক ভাতা প্রদান করা হবে না।
আরও পড়ুনবাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা জাদুঘর–এ খণ্ডকালীন নিয়োগ, অফিস ৫ ঘণ্টা১ ঘণ্টা আগে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ম খ ক পর ক ষ র পর ক ষ র স
এছাড়াও পড়ুন:
সাংবাদিকদের কাজের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
সাংবাদিকদের কাজের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে বিশ্বের সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধের বিচারহীনতা বন্ধের আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে তিনি এ আহ্বান জানান। বিশ্বব্যাপী ২ নভেম্বর দিবসটি পালিত হয়।
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত মহাসচিবের বিবৃতিতে বলা হয়, সত্যের সন্ধানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীরা ক্রমবর্ধমান বিপদের মুখে পড়ছেন। এর মধ্যে রয়েছে মৌখিক নিপীড়ন, আইনি হুমকি, শারীরিক আক্রমণ, কারাবাস ও নির্যাতন। এমনকি অনেককে জীবনও দিতে হচ্ছে।
আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধের বিচারহীনতা বন্ধের এই আন্তর্জাতিক দিবসে আমরা ন্যায়বিচারের দাবি জানাচ্ছি। বিশ্বজুড়ে সাংবাদিক হত্যার প্রায় ১০টি ঘটনার মধ্যে ৯টির বিচারই এখনো অমীমাংসিত রয়ে গেছে।’
জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘বর্তমানে যেকোনো সংঘাতের মধ্যে (ফিলিস্তিনের) গাজা সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ জায়গায় পরিণত হয়েছে। আমি আবারও এই ঘটনাগুলোর স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানাচ্ছি।’
আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘যেকোনো জায়গায় বিচারহীনতা শুধু ভুক্তভোগী এবং তাঁদের পরিবারের প্রতিই অন্যায় নয়, বরং এটি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওপর আক্রমণ, আরও সহিংসতাকে প্রশ্রয় দেওয়ার শামিল এবং গণতন্ত্রের প্রতি হুমকি।’ তিনি বলেন, সব সরকারের উচিত প্রতিটি ঘটনার তদন্ত করা, প্রত্যেক অপরাধীর বিচার করা এবং সাংবাদিকেরা যাতে সর্বত্র স্বাধীনভাবে তাঁদের কাজ করতে পারেন, তা নিশ্চিত করা।’
জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘নারী সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে অনলাইনে উদ্বেগজনকভাবে বাড়তে থাকা হয়রানিমূলক আচরণ অবশ্যই আমাদের মোকাবিলা করতে হবে। এ ধরনের অপরাধের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সাজা হয় না এবং এটি প্রায়শই বাস্তব জীবনে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যাঁরা সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত, তাঁদের জন্য ডিজিটাল দুনিয়াকে নিরাপদ রাখতে হবে।’
আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘যখন সাংবাদিকদের কণ্ঠ রুদ্ধ হয়, তখন আমরা সবাই আমাদের কণ্ঠস্বর হারাই। আসুন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা রক্ষায়, জবাবদিহি নিশ্চিত করার দাবিতে এবং যাঁরা ক্ষমতার বিপরীতে সত্য তুলে ধরেন, তাঁরা যেন ভয় ছাড়াই তা করতে পারেন তা নিশ্চিত করতে আমরা সম্মিলিত অবস্থান নিই।’