শুভমন গিল ভারতীয় ক্রিকেটের এক তরতাজা আশার নাম। অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফির উত্তেজনায় ভরা চতুর্থ টেস্টে আবারও ব্যাট হাতে জ্বলে উঠলেন তিনি। রোববার (২৭ জুলাই) ম্যানচেস্টারে, চতুর্থ টেস্টের পঞ্চম দিনে দুর্দান্ত এক ইনিংসে তুলে নিলেন আরও একটি শতরান। আর সেই সঙ্গে জায়গা করে নিলেন ইতিহাসের পাতায়— স্যার ডন ব্র্যাডম্যান এবং সুনীল গাভাস্কারের মতো কিংবদন্তিদের পাশে।

২২৮ বলের ধৈর্যশীল ইনিংসে ১২টি চারের সাহায্যে শতরানের সেই ‘তিন অঙ্কের জাদুকরী সংখ্যা’ ছুঁয়ে ফেলেন গিল। যেন এক নিখুঁত শিল্পীর তুলিতে আঁকা ছবি—শান্ত, স্থির, অথচ দৃপ্ত।

এই শতরান ছিল তার চতুর্থ এই সিরিজে। যার মাধ্যমে অধিনায়ক হিসেবে এক টেস্ট সিরিজে সর্বোচ্চ শতরানের রেকর্ডে ভাগ বসালেন। ইতিহাস বলছে, এর আগে এই কীর্তি গড়েছিলেন কেবল দুই মহারথী; ডন ব্র্যাডম্যান (ভারতের বিপক্ষে, অস্ট্রেলিয়ায়) এবং সুনীল গাভাস্কার (ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে, ভারতে)। এখন তাদের কাতারেই নাম লিখিয়ে নিলেন শুভমন গিল।

আরো পড়ুন:

টেস্টে ৩৮তম সেঞ্চুরিতে সাঙ্গাকারার রেকর্ড ছুঁলেন রুট

টেস্ট ক্রিকেটে রানের পাহাড়ে রুট, হুমকির মুখে শচীনের রেকর্ড

উল্লেখ্য, এটাই তার অধিনায়ক হিসেবে প্রথম সিরিজ। প্রথম দায়িত্বেই গৌরবময় এক অধ্যায়ে নাম লেখা, তাও ব্র্যাডম্যান-গাভাস্কারদের পাশে; এটা কেবল একজন প্রতিভাবান ব্যাটসম্যান নয়, এক সম্ভাবনাময় নেতার উত্থানও।

অধিনায়ক হিসেবে এক টেস্ট সিরিজে সর্বোচ্চ শতরানের রেকর্ড:
১.

শুভমন গিল*– ৪টি (ইংল্যান্ডের বিপক্ষে, ইংল্যান্ডে),
২. ডন ব্র্যাডম্যান– ৪টি (ভারতের বিপক্ষে, অস্ট্রেলিয়ায়),
৩. সুনীল গাভাস্কার– ৪টি (ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে, ভারতে)। 

ঢাকা/আমিনুল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ক র ক ট র কর ড র র কর ড শতর ন

এছাড়াও পড়ুন:

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্ত করতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। দোষীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।

মঙ্গলবার সিপিজের এক টুইটে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি মিলন ত্রিপুরা ১৭ জুলাই একটি বিক্ষোভের সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন ও ধারণ করা ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ