শ্যালকদের লাঠির আঘাতে ভগ্নিপতির মৃত্যু
Published: 28th, August 2025 GMT
গাইবান্ধায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে শ্যালকদের লাঠির আঘাতে মোজাহার আলী বেপারী ওরফে খাজা বেপারী নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল বুধবার (২৭ আগস্ট) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার গিদারী ইউনিয়নের প্রধানের বাজার এলাকায় হত্যাকাণ্ডটি ঘটে।
আরো পড়ুন:
সাজিদ হত্যার দ্রুত বিচার দাবি ইবি শিক্ষার্থীদের
সাজিদের হত্যাকারী ও আওয়ামী দোসরদের বিচার দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নিহত মোজাহার আলী বেপারী প্রধানের বাজার এলাকার বেপারী পাড়া গ্রামের মৃত এসহাক আলীর ছেলে।
এলাকাবাসী জানান, মোজাহার আলী বেপারী ২৪ শতক জমি কেনার সব টাকা পরিশোধ করলেও দীর্ঘদিন ধরে তার শ্যালকরা জমিটি দলিল করে দিতে তালবাহানা করছিলেন। এ নিয়ে মোজাহার আলী বেপারীর সঙ্গে তার শ্যালক লুৎফর রহমান ও নবীর হোসেনের কয়েকবার কথা-কাটাকাটিও হয়। সম্প্রতি লুৎফর ও নবীর ঢাকার কর্মস্থল থেকে এলাকায় ফেরেন।
মোজাহার আলী বেপারী বুধবার সন্ধ্যায় তার শ্যালকদের জমি দলিল করে দিতে বলেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে লুৎফর ও নবীর লাঠি দিয়ে তাদের ভগ্নিপতি মোজাহার আলীকে আঘাত করেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় মোহাজার আলী বেপারীকে স্বজনরা গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে নিলে যান। সেখানকার চিকিৎসক রাত ১০টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত দুইজন পলাতক।
গাইবান্ধা সদর থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক আব্দুল আলীম বলেন, “নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঢাকা/মাসুম/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হত য অভ য গ ম জ হ র আল
এছাড়াও পড়ুন:
জাপানের রাস্তায় রাস্তায় ‘হিটেড বেঞ্চ’
জাপানের টোকিও, সাপোরো এবং ওসাকার মতো বড় বড় শহরগুলোর রাস্তায় হিটেড বেঞ্চ বসানো হয়েছে। তীব্র শীতের রাতে গৃহহীন মানুষদের উষ্ণতা এবং স্বস্তি দেওয়াই এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।এই বেঞ্চগুলো সৌরশক্তি চালিত হয়ে থাকে।
হিটেড বেঞ্জগুলো দিনের বেলায় সূর্যের আলো থেকে তাপ সংগ্রহ করে বিশেষ "ফেজ-চেঞ্জ মেটেরিয়াল" ব্যবহার করে তা সংরক্ষণ করে। এরপর সংরক্ষিত তাপ রাতে ধীরে ধীরে নির্গত হয় এবং প্রায় ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত উষ্ণতা সরবরাহ করতে পারে। এটি পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী।
আরো পড়ুন:
কারা বেশি কাঁদেন?
যেসব কারণে মানুষ স্বর্ণ জমায়
হিটেড বেঞ্চের জন্য কোনো অতিরিক্ত জ্বালানী বা বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় না। এই মানবিক উদ্যোগটি জাপান সরকারের একটি সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ, যা নগর পরিকল্পনায় উদ্ভাবন এবং সামাজিক কল্যাণের এক চমৎকার উদাহরণ বলছেন দেশটির নাগরিকেরা।
ঢাকা/লিপি