ঢাকায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে গণঅধিকার পরিষদের মিছিলে হামলার ঘটনার প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মশাল মিছিল করেছে জেলা গণঅধিকার পরিষদ। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাতে মিছিলটি শহীদ মিনার চত্বর হতে বের হয়ে শহর ঘুরে পায়া চত্বরে এসে সংক্ষিপ্ত  সমাবেশ করে। 

ঢাকায় হামলার খবর ছড়িয়ে পড়লে ঝিনাইদহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে দলটির নেতাকর্মীরা জড়ো হতে থাকে। 

আরো পড়ুন:

ময়মনসিংহে কর্মচারী বদলির প্রতিবাদে শিক্ষা অফিসে তালা দিয়ে বিক্ষোভ

বুয়েট শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ ও নিন্দা

মিছিলে ঝিনাইদহ জেলা গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি প্রভাষক শাখাওয়াত হোসেন, জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাধারণ সম্পাদক রিহান হোসেন রায়হান, জেলা যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মিশন আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, ১৮ ও ২৪ এর কোটা আন্দোলনের নেতাদের উপর হামলা করে দমিয়ে রাখা যাবে না। গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পর এসে এই ধরনের হামলা মেনে নেওয়া যায় না। 

বক্তারা আরো বলেন, ঢাকায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের ওপর যে হামলা হয়েছে, তা আওয়ামী লীগের দোসর এবং জাতীয় পার্টি মিলে করেছে। এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হলে গণঅধিকার পরিষদ আবারো রাস্তায় নামতে বাধ্য হবে। 
 

ঢাকা/সোহাগ/বকুল 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ঝ ন ইদহ

এছাড়াও পড়ুন:

হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় গেলেন নুর

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তিনি হাসপাতাল ছাড়েন।

আরো পড়ুন:

নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়নি: ঢামেক পরিচালক

গণঅধিকারের সমাবেশে বিভিন্ন দলের নেতা: জাতীয় পার্টিকে দ্রুত নিষিদ্ধ কর‌তে হবে

ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বিষয়টি জানিয়ে বলেন, “নুরুল হক নুরকে হাসপাতালের ভিআইপি কেবিন-১ থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। পরে বিকেল পোনে ৫টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে তিনি নিজ বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হন।”

এর আগে গত ২৯ আগস্ট রাতে বিজয়নগরে জাতীয় পার্টির (জাপা) নেতাকর্মীদের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই দিন রাত সোয়া ৯টার দিকে সংঘর্ষ হয়, এতে গণঅধিকার পরিষদের নেতা নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানসহ অন্তত ৫০ জন আহত হন।

নুরুল হক নুরকে প্রথমে রাজধানীর ইসলামিয়া হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসকদের পরামর্শে রাত ১১টার দিকে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তিনি প্রায় ১৭ দিন চিকিৎসাধীন ছিলেন।

ঢাকা/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় গেলেন নুর