কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের গল্ফ মাঠ সংলগ্ন ঝাউ বাগান থেকে মোহাম্মদ আমিন (৩৫) নামে এক সংবাদকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। 

বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালে সৈকতের লাইফগার্ড কর্মীরা মরদেহটি দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেন।

নিহত মোহাম্মদ আমিন উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের বালুখালী গ্রামের মৃত জুনু মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় এনজিও কর্মী ছিলেন এবং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কর্মরত ‘ফ্রেন্ডশিপ’ নামের এনজিওতে চাকরি করতেন। পাশাপাশি ‘দৈনিক প্রাণের বাংলাদেশ’ নামে একটি পত্রিকার উখিয়া প্রতিনিধি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করতেন। তিনি দুই সন্তানের জনক।

নিহত আমিনের ছোট ভাই হিরু জানান, গত দুইদিন ধরে তিনি ঘরের বাইরে ছিলেন। এক সপ্তাহ আগে ফেসবুকে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় আমিন দাবি করেছিলেন, তাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

খবর পেয়ে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি ইলিয়াস খান বলেন, “ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের পকেটে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের মারসা পরিবহনের একটি বাস টিকিট পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, বুধবার রাতে তিনি চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারে এসেছিলেন।”

তিনি আরো জানান, এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

ঢাকা/তারেকুর/এস

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

জাপানের রাস্তায় রাস্তায়  ‘হিটেড বেঞ্চ’

জাপানের টোকিও, সাপোরো এবং ওসাকার মতো বড় বড় শহরগুলোর রাস্তায় হিটেড বেঞ্চ বসানো হয়েছে। তীব্র শীতের রাতে গৃহহীন মানুষদের উষ্ণতা এবং স্বস্তি দেওয়াই এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।এই বেঞ্চগুলো সৌরশক্তি চালিত হয়ে থাকে।

হিটেড বেঞ্জগুলো দিনের বেলায় সূর্যের আলো থেকে তাপ সংগ্রহ করে বিশেষ "ফেজ-চেঞ্জ মেটেরিয়াল" ব্যবহার করে তা সংরক্ষণ করে।  এরপর সংরক্ষিত তাপ রাতে ধীরে ধীরে নির্গত হয় এবং প্রায় ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত উষ্ণতা সরবরাহ করতে পারে। এটি পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী। 

আরো পড়ুন:

কারা বেশি কাঁদেন? 

যেসব কারণে মানুষ স্বর্ণ জমায়

হিটেড বেঞ্চের জন্য কোনো অতিরিক্ত জ্বালানী বা বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় না। এই মানবিক উদ্যোগটি জাপান সরকারের একটি সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ, যা নগর পরিকল্পনায় উদ্ভাবন এবং সামাজিক কল্যাণের এক চমৎকার উদাহরণ বলছেন দেশটির নাগরিকেরা। 

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ