Risingbd:
2025-11-03@00:26:31 GMT

এক কাপ কফির দাম ৮২ হাজার ৮৫৪ টাকা

Published: 18th, September 2025 GMT

এক কাপ কফির দাম ৮২ হাজার ৮৫৪ টাকা

এক কাপ কফির দাম কত হতে পারে?- দশ টাকায়ও এক কাপ কফি পাওয়া যায়। এতো সর্বনিম্ন দাম, সর্বোচ্চ কত দাম হতে পারে? এবার জানাচ্ছি। সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি বিশেষ ব্র্যান্ড বিশ্বের সবচেয়ে দামি কফি বিক্রির জন্য গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্থান করে নিয়েছে। এ ব্র্যান্ডের প্রতি কাপ কফির দাম নেওয়া হচ্ছে ২ হাজার ৫০০ দিরহাম। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮২ হাজার ৮৫৪ টাকা।

খালিজ টাইমস জানিয়েছে, রোস্টার্স ক্যাফে গত সপ্তাহে দুবাইর কেন্দ্রস্থলে তাদের আউটলেটে এ কফি বিক্রি শুরু করেছে। 

আরো পড়ুন:

চাকসু নির্বাচন: ১১৬২ মনোনয়নপত্র বিতরণ

চাকসু: শিবিরের প্যানেলে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী আকাশ দাশ

রোস্টার্স ক্যাফের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিইও কনস্ট্যান্টিন হারবুজ বলেন, ‘‘আমরা বিশ্বাস করি প্রতি কাপ কফি একটি গল্প বলে। এই স্বীকৃতি আমাদের কর্মীদের নিষ্ঠার জন্য সম্ভব হয়েছে এবং ব্যতিক্রমধর্মী কফি অভিজ্ঞতার গন্তব্য হিসেবে দুবাইয়ের ক্রমবর্ধমান খ্যাতিকে তুলে ধরে।’’

এই ক্যাফেতে আরও নানা রকম পানীয় পাওয়া যায়। আর সব পানীয়র দামই আকাশ ছোঁয়া।  তাদের মেনুর মধ্যে রয়েছে ১১০ দিরহাম (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ হাজার ৬৪৫ টাকা) মূল্যের জ্যামাইকা ব্লু মাউন্টেন কফি। ৭৫ দিরহাম (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ হাজার ৪৮৬ টাকা) মূল্যের গোল্ড ক্যাপুচিনো। তারা উচ্চমানের কফির প্যাকেটও বিক্রি করে, যার মধ্যে ১৫০ গ্রামের দাম পড়ে ৩৫০ দিরহাম (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ হাজার ৫৯৯ টাকা)।

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর দ রহ ম

এছাড়াও পড়ুন:

সাংবাদিকদের কাজের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

সাংবাদিকদের কাজের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে বিশ্বের সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধের বিচারহীনতা বন্ধের আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে তিনি এ আহ্বান জানান। বিশ্বব্যাপী ২ নভেম্বর দিবসটি পালিত হয়।

জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত মহাসচিবের বিবৃতিতে বলা হয়, সত্যের সন্ধানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীরা ক্রমবর্ধমান বিপদের মুখে পড়ছেন। এর মধ্যে রয়েছে মৌখিক নিপীড়ন, আইনি হুমকি, শারীরিক আক্রমণ, কারাবাস ও নির্যাতন। এমনকি অনেককে জীবনও দিতে হচ্ছে।

আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধের বিচারহীনতা বন্ধের এই আন্তর্জাতিক দিবসে আমরা ন্যায়বিচারের দাবি জানাচ্ছি। বিশ্বজুড়ে সাংবাদিক হত্যার প্রায় ১০টি ঘটনার মধ্যে ৯টির বিচারই এখনো অমীমাংসিত রয়ে গেছে।’

জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ‘বর্তমানে যেকোনো সংঘাতের মধ্যে (ফিলিস্তিনের) গাজা সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ জায়গায় পরিণত হয়েছে। আমি আবারও এই ঘটনাগুলোর স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানাচ্ছি।’

আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘যেকোনো জায়গায় বিচারহীনতা শুধু ভুক্তভোগী এবং তাঁদের পরিবারের প্রতিই অন্যায় নয়, বরং এটি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওপর আক্রমণ, আরও সহিংসতাকে প্রশ্রয় দেওয়ার শামিল এবং গণতন্ত্রের প্রতি হুমকি।’ তিনি বলেন, সব সরকারের উচিত প্রতিটি ঘটনার তদন্ত করা, প্রত্যেক অপরাধীর বিচার করা এবং সাংবাদিকেরা যাতে সর্বত্র স্বাধীনভাবে তাঁদের কাজ করতে পারেন, তা নিশ্চিত করা।’

জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘নারী সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে অনলাইনে উদ্বেগজনকভাবে বাড়তে থাকা হয়রানিমূলক আচরণ অবশ্যই আমাদের মোকাবিলা করতে হবে। এ ধরনের অপরাধের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সাজা হয় না এবং এটি প্রায়শই বাস্তব জীবনে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যাঁরা সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত, তাঁদের জন্য ডিজিটাল দুনিয়াকে নিরাপদ রাখতে হবে।’

আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘যখন সাংবাদিকদের কণ্ঠ রুদ্ধ হয়, তখন আমরা সবাই আমাদের কণ্ঠস্বর হারাই। আসুন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা রক্ষায়, জবাবদিহি নিশ্চিত করার দাবিতে এবং যাঁরা ক্ষমতার বিপরীতে সত্য তুলে ধরেন, তাঁরা যেন ভয় ছাড়াই তা করতে পারেন তা নিশ্চিত করতে আমরা সম্মিলিত অবস্থান নিই।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ