গত তিনদিন পর দেখা মিলল সূর্যের এই উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে চলছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। আজ রোববার ভোর ৬টায় তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সকাল ৯টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে। গতকাল তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

গতকয়দিনের দুপুরের তাপমাত্রা ২১ জানুয়ারি মঙ্গলবার ২৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২২ জানুয়ারি বুধবার ১৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৩ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৪ জানুয়ারি শুক্রবার ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২৫ জানুয়ারি শনিবার ১৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

তেুঁলিয়ায় কুয়াশা ও কনকনে ঠান্ডায় চরম দুর্ভোগে হতদরিদ্র, ছিন্নমূল ও স্বল্প আয়ের শ্রমজীবীরা। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া লোকজন ঘর থেকে বাইরে বের হচ্ছেন না। দিনের বেলা সূর্যের উত্তাপ না থাকায় হিমেল বাতাসে কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু হয়ে পড়েছে সমগ্র জেলাসহ উপজেলার মানুষ। 

উপজেলার প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় জানান, পঞ্চগড়সহ উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে চলছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। 

আজ রোববার ভোর ৬টায় এই জেলায় তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সকাল ৯টায় জেলায় তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। আজ বাতাসের আদ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। গতকাল তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: দশম ক ৫ ড গ র স লস য় স ৯ দশম ক উপজ ল র

এছাড়াও পড়ুন:

জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।

মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ