পলিথিন কারখানায় অভিযানে হামলার শিকার পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক
Published: 26th, January 2025 GMT
রাজধানীর চকবাজারে নিষিদ্ধ পলিথিন কারখানায় অভিযান শেষে ফেরার পথে হামলার শিকার হয়েছেন পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট) মো. শওকত আলী।
রোববার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। শওকত আলীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত পরিচালককে দেখতে হাসপাতালে যান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব রুবিনা ফেরদৌসী। তিনি বলেন, ‘চকবাজারের ইসলামবাগ এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশসহ আমরা অভিযান চালিয়ে পলিথিন জব্দ করি। এ সময় কারখানাটি সিলগালা করে দেই। কাজ শেষে সেখান থেকে হেঁটে মেইন রোডে যাওয়ার সময় লোকজন অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় শওকত আলী আহত হন। তিনি পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড ইনফোর্সমেন্ট) হিসেবে কর্মরত। এ সময় ট্রাকটিকে ভাঙচুর চালিয়ে জব্দকৃত মালামাল লুটপাট করে নিয়ে যায়। হামলায় শওকত আলীর মাথায় ও নাকে আঘাত লাগে।’
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আহত
এছাড়াও পড়ুন:
৩০ হাজার টাকার শুল্কের জন্য ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়: শওকত আজিজ
ব্যবসা-বাণিজ্যে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বস্ত্রমালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ। তিনি বলেন, একসময় বিটিএমএ যন্ত্রাংশ আমদানি করত। যথাযথ হারে শুল্কও দেওয়া হতো। এ নিয়ে বিতর্ক হয়নি। ছাড়পত্র বিটিএমএর পক্ষ থেকেই দেওয়া হতো।
কিন্তু এনবিআর পুরো বিষয়টি নিজের হাতে নেওয়ার পর জটিলতা বেড়েছে। প্রতিটি ধাপে ছাড়পত্র নিতে হয়। সেই সঙ্গে দেখা যায়, ৩০ হাজার টাকা শুল্ক কর জমা দিতে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়। এ বাস্তবতায় তাঁর পরামর্শ, এনবিআর নিজের সম্পদ গঠনমূলক কাজে ব্যবহার করুক।
আজ বুধবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের আয়োজনে আগামী অর্থবছরের বাজেট–সংক্রান্ত পরামর্শক কমিটির ৪৫তম সভায় এসব কথা বলেন শওকত আজিজ।
এক পণ্যের একাধিক এইচএস কোড আছে বলে মন্তব্য করেন শওকত আজিজ। এ সমস্যা দূর করে এক পণ্য এক এইচএস কোডের অধীন নিয়ে আসা উচিত বলে মত দেন তিনি।
করপোরেট কর প্রসঙ্গে বিটিএমএর প্রস্তাব, দেশের তৈরি পোশাক খাতে যে ১২ শতাংশ করারোপ করা হয়েছে, তাদের জন্যও সেই একই হারে করারোপ করা হোক। বস্ত্র ও পোশাক খাত পরস্পরের পরিপূরক। ফলে তাদের এ প্রস্তাব অযৌক্তিক নয় বলেই মনে করেন শওকত আজিজ।