কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার কেওয়ারজোড় ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর গ্রামে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।

গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ওই গ্রামের আরফান মেম্বার ও ছাত্তার মিয়া গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়।  

স্থানীয়রা জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে ১১ জনের অবস্থা আশংকাজনক। তাদের মিঠামইন হাসপাতাল থেকে কিশোরগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হাওড়ে গরুর ঘাস খাওয়াকে কেন্দ্র করে ঘটনার তিনদিন পূর্বে এ বিষয় নিয়ে উভয়পক্ষের কথা কাটাকাটি হয়। এর জেরে গতকাল শুক্রবার রাতে সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে।

মিঠামইন থানার ওসি শফিউল আলম বলেন, সংবাদ পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।

উল্লেখ্য, এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনো পক্ষেই অভিযোগ দায়ের করেননি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ক শ রগঞ জ দ ই গ র প র স ঘর ষ স ঘর ষ

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ