‘গরুর ঘাস’ নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২০
Published: 8th, February 2025 GMT
কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার কেওয়ারজোড় ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর গ্রামে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।
গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ওই গ্রামের আরফান মেম্বার ও ছাত্তার মিয়া গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়।
স্থানীয়রা জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে ১১ জনের অবস্থা আশংকাজনক। তাদের মিঠামইন হাসপাতাল থেকে কিশোরগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হাওড়ে গরুর ঘাস খাওয়াকে কেন্দ্র করে ঘটনার তিনদিন পূর্বে এ বিষয় নিয়ে উভয়পক্ষের কথা কাটাকাটি হয়। এর জেরে গতকাল শুক্রবার রাতে সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে।
মিঠামইন থানার ওসি শফিউল আলম বলেন, সংবাদ পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।
উল্লেখ্য, এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনো পক্ষেই অভিযোগ দায়ের করেননি।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ক শ রগঞ জ দ ই গ র প র স ঘর ষ স ঘর ষ
এছাড়াও পড়ুন:
জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।
মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।