কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার কেওয়ারজোড় ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর গ্রামে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।

গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ওই গ্রামের আরফান মেম্বার ও ছাত্তার মিয়া গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়।  

স্থানীয়রা জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে ১১ জনের অবস্থা আশংকাজনক। তাদের মিঠামইন হাসপাতাল থেকে কিশোরগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হাওড়ে গরুর ঘাস খাওয়াকে কেন্দ্র করে ঘটনার তিনদিন পূর্বে এ বিষয় নিয়ে উভয়পক্ষের কথা কাটাকাটি হয়। এর জেরে গতকাল শুক্রবার রাতে সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে।

মিঠামইন থানার ওসি শফিউল আলম বলেন, সংবাদ পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।

উল্লেখ্য, এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনো পক্ষেই অভিযোগ দায়ের করেননি।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ক শ রগঞ জ দ ই গ র প র স ঘর ষ স ঘর ষ

এছাড়াও পড়ুন:

ইসরায়েলের নতুন হামলায় ইরানের আইআরজিসির গোয়েন্দা প্রধান নিহত

ইরানের রাজধানী তেহরানে এবং আশপাশের এলাকায় অবস্থিত সামরিক স্থাপনাগুলোতে নতুন করে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।

স্থানীয় সময় রবিবার (১৫ ‍জুন) বিকেলে চালানো এ হামলায় ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) গোয়েন্দা প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ কাজেমি এবং তার ডেপুটি হাসান মোহাকিক নিহত হয়েছেন।

রবিবার রাতে ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশন ও সংবাদ সংস্থাগুলো আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। খবর টাইমস অব ইসরায়েলের।

আরো পড়ুন:

ইসরায়েলে ৫০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল ইরান, তেল আবিব ও হাইফাতে সরাসরি আঘাত

ইরানে আবারো হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম আরো জানিয়েছে, তেহরানে ইসরায়েলের নতুন হামলায় আইআরজিসির তৃতীয় ঊর্ধ্বতন গোয়েন্দা কর্মকর্তা মোহসেন বাঘেরিও নিহত হয়েছেন।

এর আগে, শুক্রবার (১৩ জুন) ভোরে ইরানের রাজধানী তেহরানে ইসরায়েলের প্রথম হামলায় সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি, আইআরজিসির কমান্ডার হোসেইন সালামিসহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা এবং অন্তত ছয় জন পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছিল ইরান। 

রবিবার ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, শুক্রবার ও শনিবার ইরানজুড়ে ইসরায়েলি হামলায় ১২৮ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন প্রায় ৯০০ জন। হতাহতদের মধ্যে কমপক্ষে ৪০ জন নারী এবং বেশ কয়েকজন শিশু রয়েছে।

ঢাকা/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ