নীলফামারী সাংবাদিক ইউনিয়নের উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৫ মার্চ) বিকেলে শহরের স্কাই ভিউ রেস্টুরেন্ট এন্ড কমিউনিটি সেন্টারে এ আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে নীলফামারী সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ইয়াসিন মোহম্মাদ সিথুনের সভাপতিত্বে ও দপ্তর সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম আপেলের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, নীলফামারীর অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো.

আল মামুন, বিএনপির নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. জহুরুল আলম, জেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ড. খাইরুল আনাম, জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা আন্তাজুল ইসলাম, জেলা জিয়া পরিষদের সভাপতি আহসান হাবিব লুলু প্রমুখ।

আরো পড়ুন:

আছিয়ার মৃত্যুতে দেশবাসী কষ্ট পেয়েছে: শফিকুর রহমান

গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা পেলেন সাংবাদিক কেরামত উল্লাহ বিপ্লব

অনুষ্ঠানে জেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সাংবাদিক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। ইফতার মাহফিলে দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনায় বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন মামুনুর রশীদ পাটোয়ারী।

ঢাকা/সিথুন/বকুল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইফত র

এছাড়াও পড়ুন:

সাকিবকে এখনও দেশের সবচেয়ে বড় তারকা মানেন তামিম

সাকিব আল হাসানের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে মুখ খুলেছেন তামিম ইকবাল। সমকালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তারকা খ্যাতি বা ব্যক্তিগত সাফল্য নয়, এই দুই তারকার দূরত্বের পেছনে অন্য কারণ কাজ করেছে। তবে সেই দূরত্ব ঘোচানোর জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) কোনও উদ্যোগ নেয়নি বলেও আক্ষেপ করেছেন তিনি।

তামিম বলেন, ‘অনেকে বলে, কে কার চেয়ে সেরা। কার এনডোর্সমেন্ট বেশি। এগুলো কিছুই আমাদের সম্পর্ককে প্রভাবিত করেনি। আমি সব সময় বলেছি, বাংলাদেশের স্পোর্টসে সবচেয়ে বড় তারকা সাকিব। আমি নিজেই যখন এটা বলি, তখন তারকা খ্যাতি সম্পর্কের অবনতির কারণ হতে পারে না।’

তিনি জানান, বিসিবির পক্ষ থেকে চেষ্টা করা হলে সাকিব ও তার মধ্যকার দূরত্ব কমত। ‘তারা আলাদাভাবে কথা বলেছেন, কিন্তু দু’জনকে একসঙ্গে বসিয়ে কথা বলার চেষ্টা করেননি’, বলেন তামিম।

তামিম আরও বলেন, অধিনায়ক থাকার সময় সম্পর্কটা স্বাভাবিক করতে তিনি নিজেই চেষ্টা করেছেন। যদিও সে চেষ্টা তখন সফল হয়নি, ভবিষ্যতে সম্পর্ক উন্নয়নের সম্ভাবনা এখনও তিনি দেখেন।

এমনকি নিজের অসুস্থতার সময় সাকিবের সহানুভূতিশীল আচরণের কথাও কৃতজ্ঞচিত্তে স্বীকার করেন তামিম। বলেন, ‘আমার অসুস্থতার সময়ে সাকিব তার ফেসবুকে দোয়ার অনুরোধ করেছিল। তার বাবা-মা হাসপাতালে আমাকে দেখতে গিয়েছেন। আমরা দু’জনই পরিণত। সামনাসামনি হলে এবং নিজেদের মধ্যে কথা হলে সম্পর্ক উন্নত হতে পারে।’

তামিমের এই মন্তব্যেই বোঝা যায়, ব্যক্তিগত বিরোধ থাকলেও তামিম এখনও চান সাকিবের সঙ্গে তার সম্পর্কটা সুস্থতায় ফিরুক।

সম্পর্কিত নিবন্ধ