নাটকীয় কায়দায় অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে মৃত স্যামন মাছ দেখিয়ে প্রতিবাদ জানালেন সিনেটর সারা হ্যানসন-ইয়াং। স্থানীয় সময় আজ বুধবার মাছের বাণিজ্যিক খামার সংক্রান্ত প্রস্তাবিত আইনের বিরোধিতা জানিয়ে এমন কাণ্ড ঘটান ওই এমপি। খবর বিবিসির।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়ান সিনেটর সারা হ্যানসন-ইয়াং পার্লামেন্টে বক্তব্য দেওয়ার সময় প্লাস্টিকের ব্যাগে পেঁচানো একটি মৃত স্যামন মাছ তুলে ধরে প্রতিবাদ জানান।

তার দাবি, মাছের খামার সংক্রান্ত আইনটি বাস্তবায়িত হলে বাণিজ্যিকভাবে মাছ চাষের ফলে পরিবেশগত ঝুঁকির মুখে পড়বে তাসমানিয়ার হেরিটেজ খ্যাত ম্যাককোয়ারি হারবার।

অভিযোগ রয়েছে, মাছ চাষের ফলে সৃষ্ট রাসায়নিক বর্জ্য দূষিত করবে সমুদ্রের পানি। বিপন্ন প্রজাতির মাছসহ ক্ষতিগ্রস্ত হবে সামুদ্রিক জীবও।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

দুই মিনিটের বিতর্কিত দৃশ্য দিয়ে আলোচনায়, পরে বলিউডকে বিদায় জানান সেই অভিনেত্রী

বলিউডের ইতিহাসে এমন অনেক অভিনেত্রী আছেন, যাঁরা শূন্য থেকে শুরু করে রাতারাতি পরিচিতি পেয়েছেন; পরে আবার হঠাৎই হারিয়ে গেছেন। কিমি কাতকার তেমনই একজন। ১৯৮০-এর দশকে বলিউডে তিনি ছিলেন আলোচিত ও সাহসী অভিনেত্রীদের একজন।

কিমির উত্থান
আশির দশকটি বলিউডে সৃজনশীল ও পরিবর্তনের সময় ছিল, যেখানে অনেক প্রতিভাবান অভিনেতা-অভিনেত্রী তাঁদের ছাপ ফেলেছেন। কিমি ছিলেন সেই সময়ের অন্যতম উদীয়মান নায়িকা। পর্দায় সাহসী দৃশ্যের জন্য তিনি ব্যাপক পরিচিতি পান। যদিও তাঁর চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার ছিল খুবই সংক্ষিপ্ত; কিন্তু এর মধ্যেই ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেন।

মুম্বাইতে জন্ম নেওয়া কিমি ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন মডেল হিসেবে, পরে তিনি চলচ্চিত্রে প্রবেশ করেন। ১৯৮৫ সালে ‘অ্যাডভেঞ্চার অব টারজান’ দিয়ে আলোচিত হন তিনি। সিনেমার সাফল্য তাঁকে রাতারাতি জনপ্রিয় করে তোলে। হেমন্ত বীরজের সঙ্গে জুটি বেঁধে তিনি দর্শকদের মন মাতিয়ে দেন। তবে এ ছবিতেই একটি নগ্ন দৃশ্যে অভিনয় করে রাতারাতি আলোচনায় আসেন। দৃশ্যটি নিয়ে এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেছিলেন, ‘সেই সময় আমি জানতাম না এই দৃশ্য কতটা বিতর্কিত হবে। কিন্তু অভিনয় আমার জন্য সব সময় ছিল সত্যিই একটি চ্যালেঞ্জ।’ এরপর ১৯৮০-এর দশকের শেষের দিকে অমিতাভ বচ্চন, অনিল কাপুর, গোবিন্দ ও আদিত্য পঞ্চোলির সঙ্গেও সিনেমা করেন তিনি। তাঁর নাচ ও অভিনয়ের দক্ষতা দর্শকদের কাছে তাঁকে প্রিয় করে তোলে।

‘অ্যাডভেঞ্চার অব টারজান’-এ কিমি কাতকার। আইএমডিবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ