Samakal:
2025-06-16@16:32:06 GMT

আইফোন কি তবে ফোল্ডেবল হবে

Published: 6th, April 2025 GMT

আইফোন কি তবে ফোল্ডেবল হবে

নতুন ঘরানার ডিভাইস উদ্ভাবনে অ্যাপল সব সময়ই ভিন্নতা নিশ্চিত করে। ইতোমধ্যে ফোল্ডেবল আইফোন নিয়ে সারাবিশ্বে বইছে হইচই। ভাঁজযোগ্য নতুন আইফোন এলে দাম কেমন হবে, তা নিয়েও চলছে বিস্তর জল্পনা-কল্পনা। অনেকে আবার ডিজাইন নিয়ে ভাবনায় ডুবেছেন।
যদিও অ্যাপল এখনও ফোল্ডেবল আইফোন উদ্ভাবন বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলেনি। ডিজিটাল গ্যাজেট বিশেষজ্ঞ মার্ক গুরম্যান ফোল্ডেবল আইফোন-সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য উন্মোচন করেছেন। অতীতে অ্যাপল নিজের ঘোষণার আগেই আইফোনবিষয়ক ঠিকঠাক খবর দিয়েছেন গুরম্যান।
সুতরাং ফোল্ডেবল আইফোন নিয়ে তাঁর দেওয়া তথ্যকে কোনোভাবেই ভিত্তিহীন 
বলা যায় না।
মার্ক গুরম্যান বলছেন, অ্যাপল উদ্ভাবিত ফোল্ডেবল আইফোন দৃশ্যমান হবে ২০২৬ সালে। সাধারণত বছরের যে সময়ে আইফোন উন্মোচিত হয়, ঠিক সে সময়েই তা উন্মোচন হতে পারে। ভাঁজযোগ্য আইফোন দেখতে অনেকটা স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড সিরিজের মতো হতে পারে। ডিভাইসটি আইফোন ১৭ এয়ার মডেলের মতো স্লিম হবে। ফলে ভাঁজযোগ্য আইফোন দেখতে অন্যসব ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের তুলনায় দৃষ্টিনন্দন ও আকর্ষণীয় হবে। নতুন ডিজাইনে ফোল্ড অবস্থায় ৯.

২ মিলিমিটার চওড়া হতে পারে ফোল্ডেবল আইফোন। অন্যদিকে, আনফোল্ডেড অবস্থায় মডেলটি ৪.৬ মিলিমিটার চওড়া হতে পারে। সাইড প্যানেলে থাকতে পারে টাচ সেন্সর। আর শক্তি সঞ্চয়ে ব্যাটারির ক্ষমতা হতে পারে ৫ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার।
অ্যাপল ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের কত দাম হতে পারে, সে বিষয়ে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। সে ইঙ্গিতও দিয়েছেন গুরম্যান। যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপল উদ্ভাবিত ফোল্ডেবল আইফোন মডেলের সম্ভাব্য দাম হতে পারে 
২ হাজার ৩০০ ডলার। অ্যাপল অবশ্য অতীতের মতো মডেল উন্মোচনের আগে কোনোভাবেই মডেল ও দামের বিষয়ে তেমন কোনো ধারণা দেওয়া থেকে সব সময়ের মতো নীরব ভূমিকা পালন করছে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: আইফ ন অ য পল

এছাড়াও পড়ুন:

গল টেস্টে খেলা হচ্ছে না মিরাজের! 

গল টেস্ট দিয়ে নতুন টেস্ট চক্রে ভালো শুরু করতে চান বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল শান্ত। তবে শুরুতেই পূর্ণ শক্তির একাদশ নিয়ে লঙ্কা লড়াইয়ে নাও নামতে পারে বাংলাদেশ। কারণ প্রথম টেস্টে দলের নির্ভরযোগ্য সদস্য মেহেদী মিরাজকে না পাওয়ার শঙ্কাই জোরারো। 

দলের একমাত্র অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ ফ্লুতে আক্রান্ত। জ্বর-ব্যথা না থাকলেও ভাইরাসের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্ট। মিরাজ না চাইলে টিম ম্যানেজমেন্ট জোরাজুরি করবে না হয়তো। যদিও তার খেলা না খেলার ওপর একাদশে প্রভাব থাকবে। 

শান্তকে অনিশ্চয়তার কথাই বলতে হয়েছে মিরাজকে নিয়ে, ‘এখনও মিরাজের শরীরটা খারাপ আছে, তবে উন্নতি করছে। ওর খেলা না-খেলার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। ওই জায়গাটা যদি ঠিক থাকে, তাহলে আমরা একটা ভালো কম্বিনেশন নিয়ে নামতে পারব।’ 

শেষ পর্যন্ত মিরাজ খেলতে না পারলে ব্যাটিং লাইনআপ ছোট হবে। এ ক্ষেত্রে ইনিংস ওপেন করতে পারেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও সাদমান ইসলাম। মুমিনুল হক, মুশফিকুর রহিম, লিটন কুমার দাস ও জাকের আলী খেলবেন মূল ব্যাটার হিসেবে। বোলিং লাইনআপটাও সাজাতে হবে স্পিন বিভাগকে গুরুত্ব দিয়ে। কারণ গল স্পিন স্বর্গ।

বিষয়টি মাথায় রেখে বাঁহাতি তাইজুল ইসলামের সঙ্গে অফ স্পিনার নাঈম হাসান খেলতে পারেন। তিন স্পিনার খেলালে হাসান মুরাদের কপাল খুলবে। তিন স্পিনার হলে পেস বিভাগে হাসান মাহমুদ থাকবেন একা। দুই স্পিনার হলে নাহিদ রানা সুযোগ পেতে পারেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ