অভিজ্ঞদের ফিরিয়ে পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে
Published: 8th, April 2025 GMT
গত বছরই বাংলাদেশে এসে দুই টেস্ট খেলার কথা ছিল জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে ভাবনায় রেখে দুই দল তখন পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেছিল। পিছিয়ে যাওয়া দুই ম্যাচের সিরিজ খেলতে এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে। স্থগিত হওয়া সিরিজটিই হচ্ছে এবার।
অভিজ্ঞদের ফিরিয়ে পূর্ণ শক্তির দল নিয়ে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল। সোমবার রাতে দুই টেস্টের জন্য দল ঘোষণা করেছে তারা। দলে ফিরেছেন শন উইলিয়ামস ও ক্রেইগ আরভিন। চোট কাটিয়ে দলে ফিরেছেন উইলিয়ামস। ব্যক্তিগত ছুটি শেষে ফিরেছেন আরভিন। মাঠে নামার জন্য প্রস্তুতি ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। তাকেও ফেরানো হয়েছে স্কোয়াডে।
১৫ সদস্যের স্কোয়াডে একমাত্র নতুন মুখ ভিনসেন্ট মাসেকেসা। এছাড়া ২০২৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেকের প্রায় দুই বছর পর দলে ফিরেছেন কিপার-ব্যাটসম্যান টাফাডজোয়া সিগা।
চার বছর পর টেস্ট খেলতে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে। দুইটি ম্যাচই হবে ঢাকার বাইরে। সিলেটে প্রথম টেস্ট ২০ থেকে ২৪ এপ্রিল। চট্টগ্রামে দ্বিতীয় টেস্ট ২৮ এপ্রিল থেকে ২ মে। ১৫ এপ্রিল অতিথিরা বাংলাদেশে এসে পৌঁছবেন।
কোনো প্রস্তুতি ম্যাচ ছাড়াই অতিথিরা সরাসরি মাঠে নামবেন। অবশ্য কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে যথেষ্ট সময়ও পাচ্ছেন তারা। টেস্ট খেলতে জিম্বাবুয়ে সবশেষ বাংলাদেশে এসেছিল ২০২০ সালে। একমাত্র টেস্ট ম্যাচটি ইনিংসের ব্যবধানে জিতেছিল বাংলাদেশ।
গত বছর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ দুটি টেস্ট ম্যাচ খেলেছিল সিলেট ও চট্টগ্রামে। যদিও সে ম্যাচ দুটির অভিজ্ঞতা সুখকর হয়নি। জিম্বাবুয়ে ষষ্ঠবারের মতো বাংলাদেশে টেস্ট খেলতে আসছে। এর আগে ২০০১, ২০০৫, ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২০ সালে বাংলাদেশে এসে টেস্ট খেলেছে তারা। সব মিলিয়ে ১০ টেস্টে আফ্রিকার দলটির জয় দুটিতে।
জিম্বাবুয়ের স্কোয়াড: ক্রেইগ আরভিন (অধিনায়ক), ব্রায়ান বেনেট, জোনাথান ক্যাম্পবেল, বেন কারান, ট্রেভর গোয়ান্ডু, ওয়েসলি মাধেভেরে, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, ভিনসেন্ট মাসেকেসা, নিয়াশা মায়াভো, ব্লেসিং মুজারাবানি, রিচার্ড এনগারাভা, ভিক্টর নিয়াউচি, টাফাডজোয়া সিগা, নিকোলাস ওয়েলচ ও শন উইলিয়ামস।
ঢাকা/ইয়াসিন
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ভারতীয় উড়োজাহাজের ভয়াবহ ১০টি দুর্ঘটনা
কোঝিকোড় দুর্ঘটনা (২০২০)
২০২০ সালের ৭ আগস্ট এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের একটি ফ্লাইট কেরালার কোঝিকোড় বিমানবন্দরে অবতরণের সময় বৃষ্টিভেজা রানওয়েতে ছিটকে পড়ে এবং দুই ভাগ হয়ে যায়। এতে ২০জন নিহত হন, আহত হন বহু যাত্রী। খারাপ আবহাওয়া, কম দৃশ্যমানতা এবং টেবলটপ রানওয়ে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ছিল।
ম্যাঙ্গালুরু দুর্ঘটনা (২০১০)২০১০ সালের ২২ মে দুবাই থেকে আসা এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের ফ্লাইট ৮১২ ম্যাঙ্গালুরুতে অবতরণের সময় রানওয়ে ছাড়িয়ে একটি খাদে পড়ে যায়। বিমানে থাকা ১৬৬ জনের মধ্যে ১৫৮ জন নিহত হন। রানওয়েটি ‘টেবলটপ’ হওয়ায় দুর্ঘটনার মাত্রা ভয়াবহ হয়। টেবলটপ রানওয়ে হলো এমন একটি বিমানবন্দর রানওয়ে, যা একটি পাহাড় বা উঁচু মালভূমির ওপর অবস্থিত এবং চারপাশে গভীর খাদ বা ঢাল থাকে।
পাটনা দুর্ঘটনা (২০০০)২০০০ সালের ১৭ জুলাই কলকাতা থেকে দিল্লিগামী অ্যালায়েন্স এয়ারের একটি ফ্লাইট পাটনার একটি আবাসিক এলাকায় বিধ্বস্ত হয়। এতে বিমানের ৫৫ যাত্রী ও ভূমিতে থাকা ৫ জনসহ মোট ৬০ জন নিহত হন। অবতরণের সময় পাইলট নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলার কারণেই দুর্ঘটনাটি ঘটে।
উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় আহত একজনকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ১২ জুন, ভারত