ভিসা জালিয়াতিতে জড়িতদের আজীবনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হবে। একই সঙ্গে ভিসা জালিয়াতিতে অংশ নেওয়া বা অবৈধ অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্রে নেওয়া ও আশ্রয়দাতা‌দের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের করার কথা জা‌নি‌য়ে‌ছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন।

সোমবার (২১ এপ্রিল) ঢাকার মা‌র্কিন দূতাবাস এক বার্তায়  এ তথ্য জা‌নি‌য়ে‌ছে।

বার্তায় বলা হ‌য়ে‌ছে, যুক্তরাষ্ট্র সরকার বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে ভিসা জালিয়াতি প্রতিরোধ এবং অবৈধ অভিবাসন বন্ধ করবে। যারা ভিসা জালিয়াতিতে জড়িত, তাদের আজীবনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হবে। একটি দেশের যদি সুরক্ষিত সীমান্ত না থাকে, তাহলে সেটি আর জাতি হিসেবে টিকে থাকতে পারে না।

যারা ভিসা জালিয়াতিতে অংশ নেয় বা অবৈধ অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্রে আনে ও আশ্রয় দেয়, তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের করা হবে।

ঢাকা/হাসান/টিপু

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ