জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা করতে সক্ষম জনগোষ্ঠী তৈরিতে খ্রিষ্টান কমিশন ফর ডেভেলপমেন্ট ইন বাংলাদেশ (সিসিডিবি) তাদের ক্লাইমেট প্রোগ্রামের আওতায় সপ্তমবারের মতো তিন মাসব্যাপী একটি ফ্ল্যাগশিপ ট্রেনিং দিয়েছে।

বুধবার সিসিডিবি ক্লাইমেট সেন্টারে ‘ক্লাইমেট চেঞ্জ এডাপটেশন অ্যান্ড মিটিগেশন’ শীর্ষক এই ফ্ল্যাগশিপ ট্রেনিংয়ের সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড.

নিয়াজ আহমেদ খান। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিসিডিবির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জুলিয়েট কেয়া মালাকার, ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর চন্দন চার্লস গোমেজসহ জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কর্মরত আরও অনেকেই।

ঢাবি উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন এমন একটি বিষয় যা ঠেকাতে প্রতিটি পর্যায়ের সব প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণের সুযোগ রয়েছে। এ ধরনের ফ্ল্যাগশিপ ট্রেনিং জনগণকে দক্ষ করে তুলতে আরও বেশি সহায়তা করবে।

সিসিডিবির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জুলিয়েট কেয়া মালাকার বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বহু বছর ধরে  সিসিডিবি কাজ করছে। এরই অংশ হিসেবে সপ্তমবারের মতো আমরা ফ্ল্যাগশিপ ট্রেনিং দিয়েছি।
বৈশ্বিকভাবে আবহাওয়া এবং জলবায়ুর যে বিরূপ প্রভাব দেখা যাচ্ছে তা এক দিনে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব না। আমরা চেষ্টা করছি এমন একটি জনগোষ্ঠী তৈরি করতে যারা জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুঁকি মোকাবিলায় সক্ষমতা অর্জন করতে পারবে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: জলব য়

এছাড়াও পড়ুন:

বাঁশখালীতে পরিত্যক্ত ভবনে মিলল যুবকের লাশ

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে একটি পরিত্যক্ত ভবন থেকে মো. মামুন নামে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত নয়টার দিকে উপজেলার পুকুরিয়া ইউনিয়নের চাঁদপুর বাজার এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত মো. মামুন উপজেলার পুকুরিয়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত বাদশা মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চালক। তাঁর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, পরিত্যক্ত ভবনে লাশটি দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা থানায় অবহিত করেন। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে। নিহত যুবকের শরীরে আঘাতের একাধিক ফোলা চিহ্ন রয়েছে। তবে তা কীসের আঘাত সেটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে ওই যুবকের মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে। নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ