নাসিক প্রশাসককে চব্বিশের শহীদদের স্মরণে স্মারক বই দিলো জামায়াত
Published: 27th, May 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ মহানগরী জামায়াতে ইসলামীর উদ্যােগে ২৭ মে মঙলবার সকালে নাসিক প্রশাসক এ এইচ এম কামরুজামানের হাতে চব্বিশের আন্দোলনে সারা বাংলাদেশে শহিদের তালিকা প্রকাশ করে স্মারক বইটি উপহার প্রদান করা হয়েছে।
ছাত্র জনতার আন্দোলনে শহিদদের তালিকা প্রকাশ করা স্মারক বইটি প্রদান কালে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগরী জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল জব্বার, জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমাদ।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড.
এসময় নেতৃবৃন্দরা জানান নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ২৭ ওয়ার্ডে সমস্যার অন্ত নেই। পানি নিষ্কাশন, জলাবদ্ধতা, ওয়াসা,সহ পুরো শহর জ্যামের নগরীতে পরিণত হয়েছে। এখান থেকে উত্তোলন ও সমাধান নিয়ে সাক্ষাৎ শেষে আশ্বস্ত করেন নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ব ল দ শ জ ম য ত ইসল ম ন র য়ণগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারলে দেশের বাইরে অবস্থান তৈরি করতে পারবেন : ডিসি জাহিদুল
গ্রীণ এন্ড ক্লিন কর্মসূচীর আওতায় সুপারভাইজার, কন্ডাক্টর, হেলপারদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের হলরুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসাবে ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা
বিআরটিএ সহকারী পরিচালক ইঞ্জি. মো. মাহাবুব রহমান সঞ্চালনায় নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নিলুফা ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মুহাম্মদ মুশিউর রহমান, নারায়গঞ্জ জেলা বাস, মিনিবাস পরিবহনের কেন্দ্রীয় মালিক সমিতি মো. রওশোন আলী সরকার, নারায়ণগঞ্জ জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি সেলিম মিয়াবিভিন্ন পরিবহনের সুপারভাইজার, কন্ডাক্টর, হেলপারগন।
এর আগে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, পৃথিবীতে প্রযুক্তির কারণ অনেক পরিবর্তন হয়েছে পৃথিবী থেমে নাই। প্রযুক্তির কারণে সব সেক্টরে পরিবর্তন হচ্ছে।পরিবহন সেক্টরে অনেক জায়গায় গাড়িতে চালক বসা লাগে না। নিদিষ্ট গন্তবে নামিয়ে দিচ্ছে।
আমরা এই পরিবর্তন থামিয়ে রাখতে পারছি না ২০-৩০ বছর আগে যেমনন তেমনি চলি তাহলে প্রযুক্তির সাথে তাল মিলানো হচ্ছে না। বিশ্বের সাথে তাল মেলানো হচ্ছ না। জীবন একটাই জম্মানোর পরও যদি পরিবর্ন না করেন সময়ের সাথে পরিবর্তন না করেন তাহলে স্বার্থকতা কোথায়।
যখন থেকে ইঞ্জিল আবিষ্কার হবার পর থেকে মানুষের গতি বেরে গেছে। আপনানরা ইঞ্জির চালিয়ে আমাদের জীবনের গতি বারিয়ে দিয়েছেন কিন্তু আমাদের জীবনে গতি বারালেও পৃথিবীর গতিসাথে চলতে পারছি না। পৃথিবীর গতিতে চলতে হবে সেই লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। পরিহবন সেক্টর যারা চালাচ্ছেন এই সেক্টরে রাজা আপনারা।
আপনারা যদি শৃঙ্খলা বদ্ধ না হন, আইনশৃঙ্খলায় না আসেন, আপনাদের অবস্থান যদি তৈরি না, সম্মানের জায়গা তৈরি না হয়। পরবর্তিতে যারা আসবে তারা সম্মান পাবে না।
চালক হিসাবে আপনাকে গর্ব করতে হবে কোনো পেশাই ছোটো না। আপনারা কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারলে দেশের বাইরে নিজেদে অবস্থান তৈরি করতে পারবেন।