গত ঈদে মুক্তি পেয়েছিল শবনম বুবলী অভিনীত ‘জংলি’। মুক্তির পর সিনেমাটি বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছে। আসন্ন ঈদেও থাকছে এই নায়িকার নতুন ছবি ‘সর্দারবাড়ির খেলা’। এদিকে, নতুন একটি সিনেমার শুটিংয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন বুবলী।
শেরপুরের নালিতাবাড়ীর ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকার বিভিন্ন লোকেশনে চলছে নতুন সিনেমাটির দৃশ্যধারণ। ছবিটির প্রাথমিক নাম ‘শাপলা শালুক’।
পরিচালক রাশেদা আক্তার লাজুক সমকালকে বলেন, `সিনেমাটি অ্যাকশন, রোমান্টিক এবং পুরোপুরি বাণিজ্যিক ধাঁচের। কিছুটা ক্লাসিক্যাল ঘরানার ছোঁয়াও রয়েছে। শেরপুরে আমরা প্রথম লাটের শুটিং শেষ করেছি। এখানে আরও কয়েকদিন শুটিং করবো। এরপর ঢাকায় শুটিং করবো।'
সিনেমা প্রসঙ্গে আব্দুন নূর সজল বলেন, ‘চরিত্রটি খুব ডিটেইলটা বলতে চাচ্ছি না। এখানে আমার চরিত্রে নাম পরাণ। গল্পের সবগুলো চরিত্রই খুব চ্যালেঞ্জিং। একদমই সাধারণ, চিরচেনা চরিত্র নয়। এটি একটি অ্যাকশন-রোম্যান্টিক গল্পের সিনেমা। আমাকে অ্যাকশন দৃশ্যেও অভিনয় করতে হচ্ছে। সেক্ষেত্রে আমাকে ১০-১৫ দিনের একটি রিহার্সেলেও অংশ নিতে হয়েছে। আশা করি ভালো কিছু হবে।’
প্রথমবারের মতো বুবলীর সঙ্গে জুটিবেধে কাজ হচ্ছে সজালের। তার সঙ্গে কাজের বিষয়ে সজল বলেন, ‘বুবলী ভীষণ সিনসিয়ার একজন অভিনেত্রী। একটা চরিত্রের জন্য তিনি এতটা এফোর্ট দেন যা দেখার মতো। আর আমরা প্রথমবারের মতো একসাথে কাজ করছি, কিন্তু মনেই হচ্ছে না প্রথমবার কাজ করছি।’
প্রসঙ্গত, সিনেমাটিতে সজল-বুবলী ছাড়াও অভিনয় করছেন সুমন আনোয়ার, আয়মান শিমলা, দিলরুবা দোয়েল, রফিকুল রুবেল, বাপ্পী প্রমুখ।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া
ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক সব সময়ই দুই দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশল অনুযায়ী এগিয়েছে।
অতীতেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজে লম্বা বিরতি দেখা গেছে। ১৯৫৪ থেকে ১৯৭৮—টানা ২৪ বছর পাকিস্তান সফরে যায়নি ভারত। আবার ১৯৬০ সালের পর পাকিস্তানও প্রথমবারের মতো ভারতে খেলতে যায় ১৯৭৯ সালে।
এরপর ১৯৮২ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান নিয়মিত মুখোমুখি হয়েছে। এই সময়ে ভারত তিনবার পাকিস্তান সফরে গিয়ে খেলে ১২ টেস্ট, পাকিস্তানও ভারতে গিয়ে খেলে ৮ টেস্ট।
দীর্ঘ বিরতির পর ১৯৯৯ সালে পাকিস্তান তিন টেস্ট খেলতে ভারতে যায়। এর মধ্যে একটি ছিল কলকাতার ইডেন গার্ডেনে প্রথম এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। ভারত ফিরতি টেস্ট সিরিজ খেলতে পাকিস্তানে যায় ২০০৪ সালে, যা ছিল ১৯৮৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেকের পর প্রথমবার।
২০০৪ সালের পাকিস্তান সফরে কড়া নিরাপত্তায় ব্যাটিংয়ে নামেন শচীন টেন্ডুলকার