এটি এম আজাহারুল ইসলামের মুক্তিতে জামায়াতের দোয়া
Published: 29th, May 2025 GMT
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল কারা নির্যাতিত বর্ষিয়ান নেতা এটি এম আজাহারুল ইসলামের মুক্তিতে নারায়ণগঞ্জ মহানগরী জামায়াতের উদ্যোগে দোয়া ও মোনাজাদ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) বাদ মাগরিব আন নূর মিলনায়তনে এ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
দোয়া অনুষ্ঠানে নারায়ণগঞ্জ- ৫ আসনের জামায়াতের মনোনীত সাংসদ সদস্য প্রার্থী মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমাদ বলেন, সত্য সমাগত মিথ্যা অপসৃত" নিশ্চয় মিথ্যার পরাজয় অবশ্যম্ভাবী।
স্বৈরাচারী জালিম সরকার পুরো বাংলাদেশকে কারাগারে পরিণত করে ছিলো, বিনা বিচারে বহু আলেমদের ফাসিঁ দিয়েছে। এই জালিম খুনি হাসিনার বিচার বাংলার মাটিতে অচিরেই করতে হবে।
এসময় তিনি এম টি এম আজাহারুল ইসলামের সুস্থতা ও দীর্ঘ আয়ু কামনা করেন।
দোয়া ও মোনাজাতে উপস্থিত ছিলেন- মহানগরী নায়েবে আমীর মাওলানা আবদুল কাইয়ুম, মহানগরী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার মানোয়ার হোসাইন, সহকারী সেক্রেটারি এইচ এম নাসির উদ্দিন, মহানগরী কর্ম পরিষদ সদস্য মুহাম্মদ জাকির হোসাইন, মাওলানা সাইফুূদ্দিন মনির, সাঈদ তালুকদার সহ স্থানীয় জামায়াত নেতৃবৃন্দ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব ল দ শ জ ম য ত ইসল ম ন র য়ণগঞ জ ইসল ম র
এছাড়াও পড়ুন:
ফতুল্লা থানার মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হককে শ্যোন অ্যারেস্ট
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানার দায়ের করা মামলায় বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে বেআইনি রায় প্রদান ও জাল রায় তৈরির অভিযোগে এ মামলা দায়ের করা হয়েছিল।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) দুপুরে নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. মঈনউদ্দিন কাদিরের আদালতে গ্রেফতারের আবেদন করা হলে শুনানি শেষে আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন। কারাগার থেকে ভার্চ্যুয়ালি শুনানিতে অংশ নেন এবিএম খায়রুল হক।
নারায়ণগঞ্জ আদালত পুলিশের পরিদর্শক মো. কাইউম খান বলেন, গত বছরের ২৫ আগস্ট নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মো. আব্দুল বারী ভূইয়া বাদী হয়ে ফতুল্লা থানায় একটি মামলা দায়ের করেছিলেন।
যে মামলায় আসামি করা হয়েছিল বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হককে। মামলায় তার বিরুদ্ধে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে বেআইনি রায় প্রদান ও জাল রায় তৈরির অভিযোগ করা হয়েছিল।