সম্পাদ্য নয়, উপপাদ্য
সম্পাদ্য নয়, উপপাদ্য ভালোবাসি
সহজ হলে হব সহজ
কঠিন হলে দ্বিগুণ কঠিন
নিজেকে অনন্য ভাবতে নেই
যমুনাও
ঝরনার কাছে বাধা পায়
চেনো
জানো
যে মৌমাছিরা তোমার পাশে, কাছে
তাদের দলপতি গান ভালোবাসে
সে গানের পাখি আমি
সন্ধ্যারাগে
গান হয়ে ফুল হয়ে ফুঠি
নিজেকে অনন্য ভাবতে নেই
শুধরে নাও;
নতুবা সময় তোমাকে শুধরে দেবে।
জাদুসবাই ছুটছে, ছুটছে, দৌড়াচ্ছে
বৃষ্টি হচ্ছে ফেসবুকে
অনবরত বেজে যাচ্ছে একটি কান্নার সুর
পাতা ঝরার
মতো নীরবে
নৃত্যরত কোনো ভিনগ্রহী যেন হলুদ ময়ূর
পরকীয়ার চিহ্ন পুরোনো কাপড়ে
আঁধারেও চোখে দেখছে
মানুষ
মানুষ
মানুষ
মৃত মানুষের গানএকটা লাল হরিণ বুকের ভেতর অনবরত দৌড়ে ফেরে
বাতাস বেগে শাঁ শাঁ শব্দে
সারি সারি বাঘ পেছনে
ভয়ে, না প্রাগৈতিহাসিক সংক্ষুব্ধতায়, বলতে পারি না
হরিণটা ক্রমশ মানুষ হয়ে ওঠে
ছুরি হাতে
মাংসের চপ খেয়ে হাই তোলে
ঘুম ভেঙে দেখি,
লেখার টেবিলে মৃত হাঁস, মৃত ফুল
কঙ্কাল পড়ে আছে
বড় ভয় হয় নিজেকে দেখে
দুচোখে পুনরায়
জগতের যাবতীয় ঘুম নেমে আসে.
সহজ পারদের মতো গভীরতর কোনো বেদনার ভারে
৩, ৪, ৫, ৬...এভাবে
প্রাণভূমি প্রাণবায়ু
খেলা করে মাতাল বাতাসে
যে রাস্তাটা তোমার, তোমার দিকে গেছে
আঘাতে আঘাতে মর্মাহত কোনো পিতার ক্রন্দনের পরে
সেখানে দাঁড়িয়ে
ফুল হাতে রোজ ফিরে আসি তোমাকে ভালো না বেসে।
অন্ধকার রাত্রির গানআনন্দের দিকে ছোটে বিরহের নদী
গন্তব্যের বিপরীতে চলে গেল যারা
গতিহীন শব্দহীন হৃদিহীন তারা
দীপান্তরে নীতু যত ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে
প্রস্তরের বৃন্ত হতে ঝরা লাল হাতে
বার্তাবাহী তারা যূথগানে মাতোয়ারা।
মিনতির কমণ্ডুল হাতে থামো যদি
বেকসুর আকাশের গায়ে হাত রাখো
প্রহরীর ইশারার শঙ্খ তুলে নাও
সমাজের বৃদ্ধতার বুকে গান ঢালো;
মানুষের বুকে আজ ভালোবাসা নেই
বিনাশের শেষে জানি রাত নামবেই।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের
খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্ত করতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। দোষীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।
মঙ্গলবার সিপিজের এক টুইটে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি মিলন ত্রিপুরা ১৭ জুলাই একটি বিক্ষোভের সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন ও ধারণ করা ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।