ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের উৎকৃষ্ট উদাহরণ হিসেবে বর্ণনা করেছেন আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি) সাধারণ সম্পাদক ব‍্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।

তিনি বলেন,“ডাকসুর নির্বাচনি ফলাফল থেকে অনেকটাই অনুমান করা যাবে আগামী জাতীয় নির্বাচন কেমন হতে পারে।”

আরো পড়ুন:

তৃতীয় দিনে ২৮ আসনের ৩০৯ আবেদনের শুনানি সম্পন্ন

নির্বাচনবিরোধীরা রাজনীতির মাঠ থেকে মাইনাস হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে কক্সবাজারের একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, “আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে অনেক নেতাকর্মী ভোটকেন্দ্রে যেতেন না। কারণ, তাদের বিশ্বাস ছিল ভোটে না গেলেও আওয়ামী লীগ জয়ী হবে। একইভাবে ডাকসু নির্বাচনের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে বোঝা যাবে বিএনপির সমর্থকেরা ভোটকেন্দ্রে যাবেন কি না। যদি তাদের মনেও এমন ধারণা জন্ম নেয় যে ভোট না দিলেও বিএনপি জয়ী হবে, তবে এর ফল শুভ হবে না। কারণ, বাংলাদেশের প্রতিটি রাজনৈতিক দলই শক্তিশালী।”

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতা জাহাঙ্গীর কাসেম, শামসুল হক শারেক, রফিক আহমেদ ডালিমসহ অন্যান্য নেতারা।

ঢাকা/তারেকুর/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

দুই মিনিটের বিতর্কিত দৃশ্য দিয়ে আলোচনায়, পরে বলিউডকে বিদায় জানান সেই অভিনেত্রী

বলিউডের ইতিহাসে এমন অনেক অভিনেত্রী আছেন, যাঁরা শূন্য থেকে শুরু করে রাতারাতি পরিচিতি পেয়েছেন; পরে আবার হঠাৎই হারিয়ে গেছেন। কিমি কাতকার তেমনই একজন। ১৯৮০-এর দশকে বলিউডে তিনি ছিলেন আলোচিত ও সাহসী অভিনেত্রীদের একজন।

কিমির উত্থান
আশির দশকটি বলিউডে সৃজনশীল ও পরিবর্তনের সময় ছিল, যেখানে অনেক প্রতিভাবান অভিনেতা-অভিনেত্রী তাঁদের ছাপ ফেলেছেন। কিমি ছিলেন সেই সময়ের অন্যতম উদীয়মান নায়িকা। পর্দায় সাহসী দৃশ্যের জন্য তিনি ব্যাপক পরিচিতি পান। যদিও তাঁর চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার ছিল খুবই সংক্ষিপ্ত; কিন্তু এর মধ্যেই ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেন।

মুম্বাইতে জন্ম নেওয়া কিমি ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন মডেল হিসেবে, পরে তিনি চলচ্চিত্রে প্রবেশ করেন। ১৯৮৫ সালে ‘অ্যাডভেঞ্চার অব টারজান’ দিয়ে আলোচিত হন তিনি। সিনেমার সাফল্য তাঁকে রাতারাতি জনপ্রিয় করে তোলে। হেমন্ত বীরজের সঙ্গে জুটি বেঁধে তিনি দর্শকদের মন মাতিয়ে দেন। তবে এ ছবিতেই একটি নগ্ন দৃশ্যে অভিনয় করে রাতারাতি আলোচনায় আসেন। দৃশ্যটি নিয়ে এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেছিলেন, ‘সেই সময় আমি জানতাম না এই দৃশ্য কতটা বিতর্কিত হবে। কিন্তু অভিনয় আমার জন্য সব সময় ছিল সত্যিই একটি চ্যালেঞ্জ।’ এরপর ১৯৮০-এর দশকের শেষের দিকে অমিতাভ বচ্চন, অনিল কাপুর, গোবিন্দ ও আদিত্য পঞ্চোলির সঙ্গেও সিনেমা করেন তিনি। তাঁর নাচ ও অভিনয়ের দক্ষতা দর্শকদের কাছে তাঁকে প্রিয় করে তোলে।

‘অ্যাডভেঞ্চার অব টারজান’-এ কিমি কাতকার। আইএমডিবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ