আরনল্ডকে ছাড়াই ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা, প্রথমবার ডাক পেলেন স্পেন্স-অ
Published: 29th, August 2025 GMT
রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়ার পর থেকেই নিয়মিত খেলার সুযোগ পাচ্ছেন না ট্রেন্ট আলেকজান্ডার-আরনল্ড। ক্লাব বিশ্বকাপে কয়েকটি ম্যাচ খেললেও নতুন মৌসুমে বেশিরভাগ সময় কাটছে বেঞ্চে। তবুও জাতীয় দলে তার নাম থাকার সম্ভাবনা ছিল প্রায় নিশ্চিত। কিন্তু ইংল্যান্ড কোচ টমাস টুখেল এবার সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন। আসন্ন বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচগুলোতে জায়গা হয়নি আরনল্ডের।
অ্যান্ডোরা ও সার্বিয়ার বিপক্ষে লড়াইয়ের জন্য ঘোষিত দলে জায়গা পেয়েছেন চেলসির রিস জেমস এবং নিউক্যাসলের টিনো লিভরামেন্তো। আরও চমক দেখা গেছে নতুন মুখ নিয়ে। প্রথমবারের মতো ডাক পেয়েছেন টটেনহামের রাইট-ব্যাক জেড স্পেন্স এবং নটিংহাম ফরেস্টের মিডফিল্ডার এলিয়ট অ্যান্ডারসন।
আরো পড়ুন:
ভুটানের সঙ্গে ড্রয়ে দোদুল্যমান বাংলাদেশের শিরোপার স্বপ্ন
চ্যাম্পিয়নস লিগের ড্রয়ে নির্ধারিত হলো কে কার মুখোমুখি
এদিকে ইনজুরি সমস্যায় ভুগে ছিটকে গেছেন জুদ বেলিংহ্যাম, বুকায়ো সাকা, কোল পালমার, বেন হোয়াইট ও লেভি কোলউইল। তবে সুখবর হলো— ম্যানসিটি তারকা জন স্টোনস চোট কাটিয়ে ফিরেছেন। বার্সেলোনায় যোগ দেওয়ার পর আবার জাতীয় দলে দেখা যাবে মার্কাস রাশফোর্ডকেও।
অন্যদিকে জ্যাক গ্রিলিশকে এবারও রাখা হয়নি দলে। এভারটনে ধারে খেলে দুর্দান্ত পারফর্ম করা সত্ত্বেও জায়গা পাননি তিনি। বাদ পড়েছেন অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার কাইল ওয়াকার ও সৌদি আরবের আল আহলিতে খেলা ফরোয়ার্ড ইভান টোনিও।
ইংল্যান্ড স্কোয়াড (২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব):
গোলরক্ষক: ডিন হেন্ডারসন, জর্ডান পিকফোর্ড, জেমস ট্র্যাফোর্ড।
ডিফেন্ডার: ড্যান বার্ন, মার্ক গুয়েহি, রিস জেমস, এজরি কনসা, মাইলস লুইস-স্কেলি, টিনো লিভরামেন্তো, জেড স্পেন্স, জন স্টোনস।
মিডফিল্ডার: এলিয়ট অ্যান্ডারসন, মরগান গিবস-হোয়াইট, জর্ডান হেন্ডারসন, ডেক্লান রাইস, মরগান রজার্স, অ্যাডাম হোয়াটন।
ফরোয়ার্ড: জ্যারড বোয়েন, এবেরেচি এজে, অ্যান্থনি গর্ডন, হ্যারি কেইন, ননি মাদুয়েকে, মার্কাস রাশফোর্ড, অলি ওয়াটকিনস।
ঢাকা/আমিনুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ফ টবল ন ড রসন
এছাড়াও পড়ুন:
ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া
ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক সব সময়ই দুই দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশল অনুযায়ী এগিয়েছে।
অতীতেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজে লম্বা বিরতি দেখা গেছে। ১৯৫৪ থেকে ১৯৭৮—টানা ২৪ বছর পাকিস্তান সফরে যায়নি ভারত। আবার ১৯৬০ সালের পর পাকিস্তানও প্রথমবারের মতো ভারতে খেলতে যায় ১৯৭৯ সালে।
এরপর ১৯৮২ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান নিয়মিত মুখোমুখি হয়েছে। এই সময়ে ভারত তিনবার পাকিস্তান সফরে গিয়ে খেলে ১২ টেস্ট, পাকিস্তানও ভারতে গিয়ে খেলে ৮ টেস্ট।
দীর্ঘ বিরতির পর ১৯৯৯ সালে পাকিস্তান তিন টেস্ট খেলতে ভারতে যায়। এর মধ্যে একটি ছিল কলকাতার ইডেন গার্ডেনে প্রথম এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। ভারত ফিরতি টেস্ট সিরিজ খেলতে পাকিস্তানে যায় ২০০৪ সালে, যা ছিল ১৯৮৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেকের পর প্রথমবার।
২০০৪ সালের পাকিস্তান সফরে কড়া নিরাপত্তায় ব্যাটিংয়ে নামেন শচীন টেন্ডুলকার