প্রয়োজনীয় রাষ্ট্রীয় সংস্কার ও পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে গোপালগঞ্জে গণ মিছিল ও সমাবেশে করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।

বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টার দিকে স্থানীয় লঞ্চঘাট এলাকা থেকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা তসলিম হোসাইন সিকদারের নেতৃত্বে একটি গণ মিছিল বের করে হয়। মিছিলটি জেলা শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিসিক ব্রিজ এলাকায় গিয়ে শেষ হয়।

এর আগে লঞ্চঘাট এলাকায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি ও গোপালগঞ্জ-২ আসনের প্রার্থী মাওলানা তসলিম হোসাইন সিকদার, সহ-সভাপতি মুফতি দিদারুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো.

ইব্রাহিম হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

এসময় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি ও গোপালগঞ্জ-২ আসনের প্রার্থী মাওলানা তসলিম হোসাইন সিকদার বলেন, “সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে সবার ভোটের মূল্যায়ন হবে। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন না হলে দেশে আবারো ফ্যাসিস্টের উত্থান ঘটবে।”

তিনি আরো বলেন, “একটি দল চাঁদাবাজী, দখলসহ নানা অপকর্মে লিপ্ত হয়েছে। যার ফলাফল ডাকসু নির্বাচনে প্রভাব পড়েছে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসলে সকলের সমাধিকার নিশ্চিত করা হবে। তাই আগামী নির্বাচনে হাতপাখা মার্কায় ভোট দেয়ার জন্য ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ঘোষণা করা না হলে আরো কঠোর আন্দোলন করা হবে।”

ঢাকা/বাদল/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর গ প লগঞ জ ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

দুই মিনিটের বিতর্কিত দৃশ্য দিয়ে আলোচনায়, পরে বলিউডকে বিদায় জানান সেই অভিনেত্রী

বলিউডের ইতিহাসে এমন অনেক অভিনেত্রী আছেন, যাঁরা শূন্য থেকে শুরু করে রাতারাতি পরিচিতি পেয়েছেন; পরে আবার হঠাৎই হারিয়ে গেছেন। কিমি কাতকার তেমনই একজন। ১৯৮০-এর দশকে বলিউডে তিনি ছিলেন আলোচিত ও সাহসী অভিনেত্রীদের একজন।

কিমির উত্থান
আশির দশকটি বলিউডে সৃজনশীল ও পরিবর্তনের সময় ছিল, যেখানে অনেক প্রতিভাবান অভিনেতা-অভিনেত্রী তাঁদের ছাপ ফেলেছেন। কিমি ছিলেন সেই সময়ের অন্যতম উদীয়মান নায়িকা। পর্দায় সাহসী দৃশ্যের জন্য তিনি ব্যাপক পরিচিতি পান। যদিও তাঁর চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার ছিল খুবই সংক্ষিপ্ত; কিন্তু এর মধ্যেই ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেন।

মুম্বাইতে জন্ম নেওয়া কিমি ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন মডেল হিসেবে, পরে তিনি চলচ্চিত্রে প্রবেশ করেন। ১৯৮৫ সালে ‘অ্যাডভেঞ্চার অব টারজান’ দিয়ে আলোচিত হন তিনি। সিনেমার সাফল্য তাঁকে রাতারাতি জনপ্রিয় করে তোলে। হেমন্ত বীরজের সঙ্গে জুটি বেঁধে তিনি দর্শকদের মন মাতিয়ে দেন। তবে এ ছবিতেই একটি নগ্ন দৃশ্যে অভিনয় করে রাতারাতি আলোচনায় আসেন। দৃশ্যটি নিয়ে এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেছিলেন, ‘সেই সময় আমি জানতাম না এই দৃশ্য কতটা বিতর্কিত হবে। কিন্তু অভিনয় আমার জন্য সব সময় ছিল সত্যিই একটি চ্যালেঞ্জ।’ এরপর ১৯৮০-এর দশকের শেষের দিকে অমিতাভ বচ্চন, অনিল কাপুর, গোবিন্দ ও আদিত্য পঞ্চোলির সঙ্গেও সিনেমা করেন তিনি। তাঁর নাচ ও অভিনয়ের দক্ষতা দর্শকদের কাছে তাঁকে প্রিয় করে তোলে।

‘অ্যাডভেঞ্চার অব টারজান’-এ কিমি কাতকার। আইএমডিবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ