কলম্বিয়ায় সশস্ত্র বিদ্রোহীদের হামলা, নিহত ৮০
Published: 20th, January 2025 GMT
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ায় সশস্ত্র বিদ্রোহীদের হামলায় ৮০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলে শান্তি আলোচনার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর বিদ্রোহী গোষ্ঠীর হামলার কারণে গত ৩ দিনে প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে।
কলম্বিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইভান ভেলাসেকুয়েজ গতকাল রোববার বলেছেন, বিদ্রোহী ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মির (ইএলএন) সঙ্গে শান্তি আলোচনার ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর উত্তর-পূর্ব কলম্বিয়ায় মাত্র তিন দিনে ৮০ জনেরও বেশি লোক নিহত হয়েছেন বলে একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
ইএলএন গত বৃহস্পতিবার উত্তর-পূর্ব ক্যাটাটুম্বো অঞ্চলে প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীর ওপর আক্রমণ শুরু করে। ওই গোষ্ঠীটি এখন বিলুপ্ত সশস্ত্র গোষ্ঠী রেভ্যুলেশনারি আর্মড ফোর্সেস অব কলম্বিয়ার (ফার্ক) সাবেক সদস্যদের নিয়ে গঠিত। ২০১৭ সালে ফার্ক নিরস্ত্র হওয়ার পর থেকে তারা লড়াই চালিয়ে আসছিল।
আল জাজিরা বলছে, সংঘাতের মধ্যে বেসামরিক লোকেরা মাঝখানে আটকা পড়েন এবং রোববারের মধ্যে ‘৮০ জনেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন’ বলে ধারণা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নর্তে দে সান্তান্ডার বিভাগের গভর্নর উইলিয়াম ভিলামিজার।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানের ৭২০ সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করার দাবি ইসরায়েলের
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তেহরানে অন্তত ৮০টি লক্ষ্যবস্তুতে রাতভর হামলা চালানো হয়েছে। এই হামলায় ডজনখানেক ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান অংশ নেয়। ইরানের রাজধানী তেহরানে টানা তৃতীয় দিনে এ হামলা চালানো হলো। খবর বিবিসির
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলের হামলার লক্ষ্যবস্তুগুলোর মধ্যে ছিল ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দপ্তর, সামরিক গবেষণা ও উন্নয়ন শাখা বলে দাবি করা হয়েছে।
রয়টার্স এক সামরিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানায়, ইসরায়েলের লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে ছিল দুটি ‘দ্বৈত-ব্যবহারের’ জ্বালানি কেন্দ্র। ওই জ্বালানি কেন্দ্র সামরিক ও পারমাণবিক কাজে ব্যবহার করা হতো।
আইডিএফ আরও জানিয়েছে, ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’-এর অংশ হিসেবে তিন দিনের কম সময়ের মধ্যে তারা ইরানের ১৭০টির বেশি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। ইরানের ৭২০টির মতো সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করেছে।