৭ ফেব্রুয়ারি আমীরে জামায়াত ডাক্তার শফিকুর রহমানের নারায়ণগঞ্জে সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে ৫ ফেব্রুয়ারি বুধবার  দুপুরে বিজ্ঞ  আইনজীবীদের মাঝে লিফলেট বিতরণ করেন বাংলাদেশ ল'ইয়াস কাউন্সিল।

নারায়ণগঞ্জ জেলার সাবেক সভাপতি সিনিয়র আইনজীবী  অ্যাডভোকেট আব্দুল হাফিজ মোল্লার নেতৃত্বে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী থানার সভাপতি এডভোকেট জাহাঙ্গীর দেওয়ান সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট নিজামুদ্দিন,অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদ মোল্লা,  অ্যাডভোকেট গোলাম সারোয়ার, অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট গোলাম মর্তুজা, অ্যাডভোকেট মাসুদুর রহমান, অ্যাডভোকেট ফরহাদ জুবায়ের, অ্যাডভোকেট আলামিন, এডভোকেট ওমর ফারুক প্রিন্স, অ্যাডভোকেট রাসেল মিয়া, অ্যাডভোকেট কাউসার মিয়া, অ্যাডভোকেট গোলাম মোস্তফা, অ্যাডভোকেটুল ইসলাম দিপু সহ অন্যান্য জামায়াত সমর্থিত বিজ্ঞ আইনজীবীবৃন্দ।

লিফলেট বিতরণ শেষে এডভোকেট আব্দুল হাফিজ মোল্লা বলেন, নারায়ণগঞ্জে আমিরে জামায়াতের আগমন উপলক্ষে  আগামী ৭ তারিখের সমাবেশ জন সমুদ্রে পরিণত হবে।

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ব ল দ শ জ ম য ত ইসল ম ন র য়ণগঞ জ আইনজ ব আইনজ ব

এছাড়াও পড়ুন:

কাহালুর জামাই মেলায় মানুষের ঢল

বগুড়ার কাহালু উপজেলায় দিনব্যাপী ঐতিহ্যবাহী জামাই মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার পৌর এলাকার পাল্লাপাড়া গ্রাম উন্নয়ন কমিটির আয়োজনে কাহালু সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ আয়োজন করা হয়। মেলার প্রধান আকর্ষণ ছিল ঐতিহ্যবাহী লাঠি ও পাতা খেলা। শিশু-কিশোরদের জন্য ছিল নাগরদোলা ও নৌকাদোল।

মেলা উপলক্ষে নতুন জামাই ও আত্মীয়দের নিমন্ত্রণ জানানো হয় আশপাশের কয়েকটি গ্রামে। বাড়িতে বাড়িতে অতিথি আপ্যায়নের ধুম পড়ে। এলাকার প্রায় প্রতিটি বাড়িতে বেড়াতে আসেন মেয়েজামাই। তারা একসঙ্গে কেনাকেটা করেন। বাঁশ, মাটি ও প্লাস্টিকের তৈরি খেলনার পসরা সাজিয়ে বসেন বিক্রেতা। ছিল নারীদের প্রসাধনীর দোকানও।

এদিন অতিথি আপ্যায়নে মিষ্টির দোকানগুলোয় ক্রেতার উপচে পড়া ভিড় দেখা যায়। হরেক রকমের মিষ্টি তৈরি করে বিক্রি করছেন দোকানি। মৌসুমি ব্যবসায়ীদের আম, জাম, লিচু, কাঁঠাল, তালের শাঁসসহ বিভিন্ন ফল বিক্রি করতে দেখা যায়। চটপটি, বারোভাজা ও ফুসকার দোকানেও ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।

এ মেলা ঘিরে আশপাশের এলাকায় উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়ে। শিশু-কিশোরদের বাজানো বাঁশির শব্দ ছিল পুরো এলাকায়। মেলায় কথা হয় পাল্লাপাড়া গ্রামের জামাই মোরশেদ আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, এক বছর আগে বিয়ে করেছেন এলাকায়। কয়েকদিন আগে ঈদের দাওয়াতে এসেছিলেন শ্বশুরবাড়ি। এদিন আসেন জামাই মেলা উপলক্ষে।

মেলায় সকালে মাছ ও মাংসের দোকান বসে। বিকেলে ভ্যাপসা গরম উপেক্ষা করেই মানুষের ঢল নামে। শিশু-কিশোরদের হাত ধরে মেলায় ঘুরতে আসেন অভিভাবকসহ স্বজনরা। শিশুদের বায়না মেটাতে হিমশিম খেতে হয় অনেককে।

আয়োজকদের অন্যতম সাবেক কাউন্সিলর মোজাম্মেল হক বলেন, ৩৫ বছর থেকে এ মেলার আয়োজন করা হচ্ছে। এলাকার জামাইদের দাওয়াত করা হয় বলে এটি ‘জামাই মেলা’ হিসেবে পরিচিত। এ মেলা এখন এলাকার ঐতিহ্য। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বার কাউন্সিল আদেশ ও বিধিমালা যেভাবে পড়বেন
  • ঈদের ছুটি শেষে ব্যাংক খুলেছে, ভিড় নেই তেমন
  • আষাঢ়ের প্রথম দিন আজ
  • দণ্ডাদেশ বহালের রায়ের বিরুদ্ধে ১০ আসামির আপিল ও লিভ টু আপিল
  • ছুটি শেষে ব্যাংক ও শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হচ্ছে কাল
  • টানা ১০ দিনের ছুটি শেষ, রবিবার খুলছে সরকারি অফিস
  • যে ‘ধর্মীয় অনুপ্রেরণায়’ ইরানে এই হামলা চালাল ইসরায়েল
  • দক্ষিণ ভারতের নিষ্পেষিত মুসলিম নারীদের কণ্ঠস্বর
  • চেনা রূপে বরিশাল নদীবন্দর, ঈদফেরত যাত্রীদের ভিড়
  • কাহালুর জামাই মেলায় মানুষের ঢল