ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) উদ্ভাবনী কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিনিধি দল।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুর দেড়টায় বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের (এসএআর) আঞ্চলিক ভাইস প্রেসিডেন্ট মি. মার্টিন রাইসার নেতৃত্বে এ পরিদর্শন করেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা।
প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা হলেন, বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর মিসেস গেইল মার্টিন, প্রোসপারিটি প্র্যাকটিস গ্রুপের আঞ্চলিক পরিচালক ম্যাথিউ এ.
সংক্ষিপ্ত সফরে প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে প্রযুক্তি উদ্যোক্তার অবস্থা, গবেষণা থেকে বাণিজ্যিকীকরণ প্রচেষ্টার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনায় যোগ দেন। এছাড়া তরুণ স্টার্ট-আপগুলোর জন্য একটি উদ্ভাবনী দল লঞ্চপ্যাড বাই UIHP@UIU এর নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের একটি দল এবং পরামর্শদাতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউ এর ইনস্টিটিউট অফ রিসার্চ, ইনোভেশন, ইনকিউবেশন অ্যান্ড কমার্শিয়ালাইজেশনের (আইআরআইআইসি) পরিচালক অধ্যাপক খন্দকার আবদুল্লাহ আল-মামুন। প্রতিনিধিদের অভ্যর্থনা জানান উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল কাশেম মিয়া।
বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ (বিএইচটিপিএ) তাদের ইউনিভার্সিটি ইনোভেশন হাব প্রোগ্রামের (ইউআইএইচপি) অধীনে ইনোভেশন হাব পরিচালনা করে, যা নতুন ধারণা এবং নতুন স্টার্ট-আপ উদ্যোগে শিল্প-শিক্ষা সহযোগিতাকে সহজতর করে। ইউআইইউ ইনোভেশন হাব আইআরআইআইসি নামে পরিচিত একটি ফ্ল্যাগশিপ উদ্যোগ, যেখানে গবেষণা প্রকৌশলীরা নিউরোমার্কেটিং, বাংলা মেডিকেল জিপিটি, এন্ডোমেট্রিওসিস স্ক্রিনিংয়ের জন্য অ্যাপস, ব্রেস্ট ক্যান্সার স্ক্রিনিং, আলঝেইমার স্ক্রিনিং ইত্যাদি প্রকল্প নিয়ে কাজ করছেন।
ঢাকা/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
জাপানের রাস্তায় রাস্তায় ‘হিটেড বেঞ্চ’
জাপানের টোকিও, সাপোরো এবং ওসাকার মতো বড় বড় শহরগুলোর রাস্তায় হিটেড বেঞ্চ বসানো হয়েছে। তীব্র শীতের রাতে গৃহহীন মানুষদের উষ্ণতা এবং স্বস্তি দেওয়াই এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।এই বেঞ্চগুলো সৌরশক্তি চালিত হয়ে থাকে।
হিটেড বেঞ্জগুলো দিনের বেলায় সূর্যের আলো থেকে তাপ সংগ্রহ করে বিশেষ "ফেজ-চেঞ্জ মেটেরিয়াল" ব্যবহার করে তা সংরক্ষণ করে। এরপর সংরক্ষিত তাপ রাতে ধীরে ধীরে নির্গত হয় এবং প্রায় ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত উষ্ণতা সরবরাহ করতে পারে। এটি পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী।
আরো পড়ুন:
কারা বেশি কাঁদেন?
যেসব কারণে মানুষ স্বর্ণ জমায়
হিটেড বেঞ্চের জন্য কোনো অতিরিক্ত জ্বালানী বা বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় না। এই মানবিক উদ্যোগটি জাপান সরকারের একটি সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ, যা নগর পরিকল্পনায় উদ্ভাবন এবং সামাজিক কল্যাণের এক চমৎকার উদাহরণ বলছেন দেশটির নাগরিকেরা।
ঢাকা/লিপি