অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি, কী হয়েছে শাকিরার
Published: 17th, February 2025 GMT
কিছুদিন আগেই শুরু হয়েছে শাকিরার নতুন কনসার্ট ট্যুর। এর মধ্যেই গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লেন কলম্বিয়ান গায়িকা। শুধু তা–ই নয়, পেটের ব্যথা এমন তীব্র আকার ধারণ করে যে তাঁকে বাধ্য হয়ে হাসপাতালে যেতে হয়। আর পিছিয়ে দিতে হয় পেরুর কনসার্ট। সেই খবর গায়িকা নিজেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। ৪৮ বছর বয়সী এই গায়িকা জানান, গত শনিবার রাতে তাঁকে হাসপাতালের ইর্মাজেন্সিতে যেতে হয়। বর্তমানে তিনি এখনো পর্যবেক্ষণে আছেন। চিকিৎসা চলছে। খবর রোলিং স্টোনের
এদিন শাকিরা হ্যান্ডলে দুঃখ প্রকাশ করে শো বাতিলের খবর দেন। এই কলম্বিয়ান তারকা লেখেন, ‘আমি অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে গত রাতে আমাকে ইর্মাজেন্সিতে যেতে হয়েছিল পেটের ব্যথার জন্য। আমি বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি।’
এদিন গায়িকা আরও জানান, চিকিৎসকেরা তাঁকে পারফর্ম করতে মানা করেছেন। ফলে তাঁর এখন সেই অবস্থা নেই, যাতে তিনি মঞ্চে উঠে পারফর্ম করতে পারেন।
গ্র্যামিতে গানে গানে মঞ্চে ঝড় তোলেন শাকিরা। রয়টার্স.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
করোনা ও ডেঙ্গু রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
করোনা ও ডেঙ্গু সংক্রমণ প্রতিরোধে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে একগুচ্ছ জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। এতে সারাদেশে ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণা কাজে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করতে বলা হয়েছে। এ সংক্রান্ত আদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান ও সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়েছে।
রোববার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো ২টি চিঠির নির্দেশনা মোতাবেক এ অধিদপ্তরের আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উল্লিখিত নির্দেশনাগুলো প্রতিপালনের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
নির্দেশনা ১ এ বলা হয়েছে, সারাদেশে ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণা কাজে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করতে হবে।
নির্দেশনা ২- এ বলা হয়েছে, করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে নির্দেশনাগুলো হলো- বারবার প্রয়োজনমতো সাবান দিয়ে হাত ধোয়া (অন্তত ২০ সেকেন্ড), জনসমাগম এড়িয়ে চলা এবং বাইরে বের হলে মুখে মাস্ক পরা, আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখা, অপরিষ্কার হাতে চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকা, হাঁচি-কাশির সময় বাহু-টিস্যু-কাপড় দিয়ে নাক মুখ ঢেকে রাখা।