রিমার্ক এইচবি লিমিটেডের বিউটি ব্র্যান্ড ‘লিলি’ বিশ্বাস করে প্রত্যেক নারীরই রয়েছে স্বকীয় সৌন্দর্য অর্থাৎ প্রত্যেকেই সুন্দর তাঁর নিজের মতো করে। ‘সৌন্দর্যের সংজ্ঞা তুমিই’, এই সৌন্দর্য আরও বিকশিত করে তুলতে লিলি নিয়ে এসেছে পাঁচটি ভিন্ন শেডের লিলি প্রিটি পাউট টিন্টেড লিপগ্লস।

সম্প্রতি সৌন্দর্যচর্চার ধারায় বড় সাড়া ফেলছে লিপগ্লস। তাই ফ্যাশনসচেতন নারীর চাহিদাকে প্রাধান্য দিয়ে রিমার্ক এলএলসি, ইউএসএর অ্যাফিলিয়েটেড বিউটি ব্র্যান্ড ‘লিলি’ বাজারে নিয়ে এসেছে ক্যান্ডি, গ্লিটজ, জলি, বাবলস ও ইউনিকর্ন—এই পাঁচ শেডের লিলি প্রিটি পাউট টিন্টেড লিপগ্লস। এই টিন্টেড লিপগ্লসগুলোয় আছে আমন্ড অয়েল, যা ঠোঁটের আর্দ্রতা ধরে রাখে, ফাটা ভাব দূর করে, ঠোঁট রাখে মসৃণ। এ ছাড়া আছে হুইট জার্ম অয়েল, যা ঠোঁটকে করে চকচকে ও আর্দ্র। এগুলো তৈলাক্ত না হওয়ায় খুব সহজেই ঠোঁটে ব্যবহার করা যায়।

রিমার্ক এইচবি লিমিটেডের কালার কসমেটিকসের ক্যাটাগরি হেড ও জ্যেষ্ঠ পরিচালক হাসান ফারুক বলেন, ‘লিলির অন্যান্য পণ্যের মতো এই লিপগ্লস অল্প সময়েই সৌন্দর্যপিপাসুদের মধ্যে সাড়া ফেলতে সক্ষম হবে বলে আমরা মনে করি। এই লিপগ্লসের রঙিন শেড ও শাইনি লুক নারীদের সৌন্দর্যে যোগ করবে ভিন্ন এক মাত্রা।’

বাংলাদেশের বাজারে বিদেশি আমদানিনির্ভর প্রসাধনী পণ্যের পরিবর্তে অথেনটিক ও আধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি পণ্য মানুষের হাতে পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি বিশ্ববাজারে নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্য নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে রিমার্ক এইচবি লিমিটেডের বিউটি ব্র্যান্ড ‘লিলি’।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স ন দর য

এছাড়াও পড়ুন:

নগ্নতা, প্লাস্টিক সার্জারি থেকে বিজ্ঞাপন, বারবার বিতর্কে সিডনি

সিডনি সুইনি মানেই যেন আলোচনা। কখনো তাঁর পর্দার নগ্ন দৃশ্য নিয়ে বিতর্ক হয়, কখনো আবার জিনসের বিজ্ঞাপন করে সমালোচনার মুখে পড়েন। নতুন সিনেমা ‘ক্রিস্টি’র প্রচার উপলক্ষে চলচ্চিত্রবিষয়ক মার্কিন সাময়িকী ভ্যারাইটিকে দীর্ঘ সাক্ষাৎকার দিয়েছেন অভিনেত্রী। কথা বলেছেন নিজের ক্যারিয়ারসহ নানা প্রসঙ্গে।

মন সময় গেছে যখন সপ্তাহে ৫ থেকে ১০টি অডিশন দিতাম, একটা থেকেও ডাক পেতাম না। তবে আপনার যদি বিকল্প পরিকল্পনা তৈরি থাকে, ব্যর্থতায় ভয় পাবেন না। তাই আমি হাল না ছেড়ে চেষ্টা চালিয়ে গেছি।সিডনি সুইনি

‘ইউফোরিয়া’ দিয়ে আলোচনায়
প্রায় এক যুগের ক্যারিয়ার হলেও সিডনি সুইনি আলোচনায় এসেছেন বছর পাঁচেক হলো। এইচবিওর সিরিজ ‘ইউফোরিয়া’ তাঁর ক্যারিয়ারের গতিপথ বদলে দেয়। একই প্ল্যাটফর্মের আরেক সিরিজ ‘দ্য হোয়াইট লোটাস’ তাঁর পরিচিতি আরও বাড়িয়ে দেয়। তবে সিরিজে অভিনীত চরিত্র, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা ছবি, বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে করা মন্তব্য নিয়ে বরাবরই সমালোচনা ও বিদ্রূপের শিকার হন ২৫ বছর বয়সী অভিনেত্রী। ভ্যারাইটিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সিডনি জানিয়েছেন নিজের ক্যারিয়ার ও জীবন নিয়ে নতুন উপলব্ধির কথা। সিডনি জানান, বিনোদন দুনিয়া নিয়ে এখন তাঁর ধারণা আগের চেয়ে অনেক পরিষ্কার। তিনি বলেন, ‘আমি নিজের শক্তির জায়গা খুঁজে পেয়েছি। প্রতিদিন যা করি, তা থেকে শেখার চেষ্টা করি, মাথা খাটাই। এভাবে নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে।’

জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা সাফল্যের হাতিয়ার, এই প্রচলিত প্রবাদের গুরুত্বও ভালোভাবেই বুঝেছেন সিডনি, ‘জ্ঞানই আসল শক্তি। এটা বোঝার পর নিজেকে অনেক স্বাধীন আর আত্মবিশ্বাসী মনে হয়। এ জন্য আমি “ইউফোরিয়া”র চরিত্রটিকে কৃতিত্ব দেব। চরিত্রটিতে অভিনয় করতে গিয়ে আমার ভাবনায় বদল এসেছে।’

‘ইউফোরিয়া’ সিরিজে সিডনি সুইনি। এইচবিও

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পরিবেশবান্ধব ‘গ্রিন বিল্ডিং’ নির্মাণ এখন সময়ের দাবি: পরিবেশ উপদেষ্টা
  • নগ্নতা, প্লাস্টিক সার্জারি থেকে বিজ্ঞাপন, বারবার বিতর্কে সিডনি