Samakal:
2025-07-31@06:09:06 GMT

যুবকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

Published: 19th, February 2025 GMT

যুবকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

কক্সবাজারের চকরিয়ায় মাতামুহুরী নদী থেকে হাসান মুরাদ নামে এক যুবকের ভাসমান মৃতদেহ উদ্ধার করেছে বদরখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। মঙ্গলবার রাতে বিএমচর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করে বদরখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা। 

হাসান মুরাদ (২৫) উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের নোয়াপাড়া গ্রামের জসিম উদ্দিনের ছেলে।

স্থানীয় ও নৌ-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মাতামুহুরী নদীর কইন্যারকুম পয়েন্টে স্থানীয়রা একটি মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। পরে বদরখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির একটি দল স্থানীয়দের সহায়তায় রাত সোয়া 8টার দিকে ওই মরদেহ উদ্ধার করে। 

ঘটনা নিশ্চিত করে বদরখালী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এস আই) সুফল চন্দ্র সিংহ জানান, উদ্ধার করা মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। মরদেহের কয়েকটি স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: মরদ হ মরদ হ

এছাড়াও পড়ুন:

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ 

জুলাই সনদের দাবিতে ঢাকার শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন জুলাই যোদ্ধারা।

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বেলা ১১টা থেকে শাহবাগ মোড়ে শুরু হওয়া অবস্থান কর্মসূচিতে ধাপে ধাপে জড়ো হয়েছেন শতাধিক আন্দোলনকারী। ফলে শাহবাগ মোড়ের উভয়মুখেই যান চলাচল বন্ধ রয়েছে, আশপাশের রাস্তায় সৃষ্টি হয়েছে যানজট। 

জুলাই যোদ্ধা সংসদের উদ্যোগে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সংগঠনের সমন্বয়ক মাজহারুল ইসলাম আপন। শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে ও শাহবাগ থানার মুখে, এমনকি আশপাশের মোড়গুলোতেও আন্দোলনকারীদের অবস্থান নিতে দেখা গেছে।

রেজমিনে দেখা যায়, শাহবাগ মোড়ের একাংশ জুড়ে ব্যানার, পোস্টার ও জাতীয় পতাকা নিয়ে অবস্থান করছেন আন্দোলনকারীরা। পাশেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের উপস্থিতি দেখা গেছে। 
আন্দোলনকারীরা ‘জুলাই সনদ’ নামে একটি প্রস্তাবিত ঘোষণাপত্র প্রকাশ করেছেন, যেখানে ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থনে নিহতদের ‘জুলাই শহীদ (জাতীয় বীর)’ এবং আহতদের ‘জুলাই যোদ্ধা (বীর)’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে তাদের জন্য আজীবন সম্মান, চিকিৎসা, শিক্ষা, পুনর্বাসন, কর্মসংস্থান এবং সম্মানজনক ভাতা নিশ্চিত করার দাবি রয়েছে।

এর দ্বিতীয় ধারায় বলা হয়েছে, শহীদ পরিবার ও আহতদের কল্যাণ রাষ্ট্রের ‘অবিচ্ছেদ্য কর্তব্য’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। এদের প্রতি অবহেলা বা অধিকার হরণকে রাষ্ট্রদ্রোহ বা বিশেষ অপরাধ হিসেবে গণ্য করে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিও তোলা হয়েছে।

জুলাই যোদ্ধাদের ভাষ্য, এখনো জুলাই সনদ না হওয়ায় আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা বাধ্য হয়েই আন্দোলনে নেমেছেন। বারবার এই দাবি জানানো হলেও কোনো অগ্রগতি হয়নি।

তারা বলছেন, জুলাই সনদ আমাদের দাবি নয়, এটি আমাদের অধিকার। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। জুলাই সনদ নিয়ে আশ্বাস পূরণ না হলে শাহবাগে অস্থায়ী মঞ্চ তেরি করে অবস্থান করবেন বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন তারা।

ঢাকা/রায়হান/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ