প্রাইম ব্যাংকের এক সেবায় শিক্ষার সব আর্থিক সুবিধা
Published: 24th, February 2025 GMT
শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—সবাইকে এক আর্থিক সেবায় বেঁধেছে প্রাইম ব্যাংক। শিক্ষকের বেতন গ্রহণ, শিক্ষার্থীর বেতন পরিশোধ, অভিভাবকদের শিক্ষাঋণ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের লেনদেন সবই মিলছে এখন ব্যাংকটির প্রাইম একাডেমিয়া সেবায়। শিক্ষা নিয়ে এটি প্রাইম ব্যাংকের একটি নতুন আর্থিক সেবা। ব্যাংকটি বেশ আগে থেকে শিক্ষাসংক্রান্ত নানা সেবা দিয়ে এলেও সব সেবাকে এক সেবার আওতায় এনেছে গত বছরের মে মাসে।
নতুন এই সেবা চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে প্রায় ৭০০ প্রতিষ্ঠান এই সেবার গ্রাহক হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, শিক্ষক থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট সবাই অনলাইনে বা প্রাইম ব্যাংকের যেকোনো শাখা বা সেন্টারে গিয়ে এই সেবা গ্রহণ করতে পারছেন। প্রচলিত ব্যাংকিং সেবার পাশাপাশি প্রাইম ব্যাংকের ইসলামি ধারার সেবায়ও এই সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। এরই মধ্যে সেবাটি ব্যাপক জনপ্রিয়তাও পেয়েছে।
নতুন এই সেবার বিষয়ে প্রাইম ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজিম এ চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘শিশুশিক্ষা থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষাজীবনে বিভিন্ন ধরনের আর্থিক সেবার প্রয়োজন হয়। শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক, প্রতিষ্ঠান ও অভিভাবক—সবাই এই সেবার গ্রাহক। এ জন্য শিক্ষাসংক্রান্ত সব সেবাকে এক পণ্যের বা এক ছাতার অধীনে নিয়ে এসেছি আমরা। এরই মধ্যে ৭০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রাইম ব্যাংকের সঙ্গে এই সেবা গ্রহণের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে।’
নাজিম এ চৌধুরী.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আর থ ক স ব এই স ব
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।