আল মাজলিস অ্যারাবিয়ান রেস্টুরেন্টের উদ্বোধন
Published: 3rd, March 2025 GMT
আরবীয় ঐতিহ্যের অপূর্ব মহিমা ও আধুনিকতার নিখুঁত সমন্বয়ে ঢাকায় যাত্রা শুরু করেছে আল মাজলিস অ্যারাবিয়ান রেস্টুরেন্ট।
মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতের উপস্থিতিতে সম্প্রতি রাজধানীর গুলশান-২ এ রেস্টুরেন্টটির উদ্বোধন করা হয়।
রেস্টুরেন্টের প্রতিষ্ঠাতা আব্দুল আজিজ ঈশান বলেন, আমরা আরবীয় খাবারের শীর্ষস্থানীয় গন্তব্যে পরিণত হতে চাই, যেখানে গুণমান, স্বকীয়তা এবং অনন্য ডাইনিং অভিজ্ঞতার প্রতি আমাদের অঙ্গীকার বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হবে। আমাদের লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক পরিসরে বিস্তৃতি লাভ করা, আরবীয় সংস্কৃতি, অর্গানিক খাবার ও আতিথেয়তার অনন্য স্বাদ বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছে দেওয়া এবং অঞ্চলটির ঐতিহ্যবাহী রন্ধনশৈলীর প্রতি গভীর ভালোবাসা সৃষ্টি করা।
এই উদ্বোধনী আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ আলী আল হামুদি, প্যালেস্টাইনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রমাদান, লিবিয়ার রাষ্ট্রদূত আব্দুল মুতালিব এস এম সুলিমান, ইরাকের কেয়ারিং এম্বাসির প্রতিনিধি ড.
এছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইতালি ও থাইল্যান্ডের কূটনৈতিক অতিথিরা, উরুগুয়ের কনসুল অফিস ওরিয়েন্টাল প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশি ব্যবসায়ী সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
বাবা পটুয়া কামরুল হাসান স্মরণে মেয়ে শুমোনা হাসানের গান
ভালোবাসা, স্মৃতি ও উত্তরাধিকারকে কেন্দ্র করে এক আবেগঘন পরিবেশে পটুয়া কামরুল হাসানের কন্যা শুমোনা হাসান তার বাবাকে উৎসর্গ করে একটি হৃদয়স্পর্শী গান প্রকাশ করেছেন।
বাবা দিবস উপলক্ষে আজ দ্য ডেইলি স্টার সেন্টারে একটি অনুষ্ঠানে ‘কত দূর বাবা তোমার বাড়ি’ শিরোনামে গানটি প্রকাশ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শুমোনার পরিবার, ঘনিষ্ঠজন, এবং সম্মানিত গণমাধ্যমকর্মীরা।
গানটি শুমোনার নিজস্ব রচনা, সুর এবং কণ্ঠে পরিবেশিত। এতে ফুটে উঠেছে একজন কন্যার তার বাবার সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো, তাদের ভালবাসা, সংগ্রাম এবং অনন্য সম্পর্কের গল্প। গানের প্রতিটি কথা ও সুর যেন এক আবেগের যাত্রাপথ।
অনুষ্ঠানে শুমোনা বলেন, ‘এই মুহূর্তটি আমার এবং আমার পরিবারের জন্য এক বিজয়ী এবং আবেগময় সময়। বাবার আত্মা সবসময় আমাকে পথ দেখিয়েছে। এই গানটি তার প্রতি আমার ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতার ছোট্ট বহিঃপ্রকাশ।’
শুমোনা জানান, ভবিষ্যতেও তিনি এই ধারা অব্যাহত রেখে তাঁর বাবার স্মৃতিকে সম্মান জানাতে চান সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে।