প্রথমবারের মতো এসি রপ্তানি কার্যক্রম শুরু করলো দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড মার্সেল। সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইয়েমেনে ইনভার্টার প্রযুক্তির সোলার হাইব্রিড এসি রপ্তানি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

মার্সেল এসির চিফ বিজনেস অফিসার মো. তানভীর রহমান বলেন, “দেশের বাজারে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে মার্সেল এসি। দেশের চাহিদা মিটানোর পাশাপাশি বৈশ্বিক বাজার সম্প্রসারণে প্রতি গুরুত্ব দিয়েছে মার্সেল। এরই প্রেক্ষিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইয়েমেনে এসি রপ্তানির মধ্য দিয়ে বৈশ্বিক বাজার সম্প্রসারণ কার্যক্রম শুরু করেছি আমরা।”

তার মতে, সর্বাধুনিক প্রযুক্তি, উদ্ভাবনী ডিজাইন, আন্তর্জাতিক মান এবং মূল্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতায় বৈশ্বিক বাজারে অন্যান্য ব্র্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে থাকবে মার্সেল এসি। ফলে ইয়েমেনের বাজারে মার্সেল ব্র্যান্ডের এসি অতি অল্প সময়ের মধ্যে ক্রেতাদের আস্থা অর্জন করে নিতে সক্ষম হবে বলে তিনি দৃঢ় আশাবাদী।

আরো পড়ুন:

মার্সেল পণ্য কিনে ১০ লাখ টাকা পাওয়ার সুযোগ

চাঁদপুরকে অনেক ভালোবাসি: আমিন খান

মার্সেল গ্লোবাল বিজনেস শাখার ভাইস-প্রেসিডেন্ট আব্দুর রউফ জানান, চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি ইয়েমেনে উদ্দেশ্যে মার্সেল এসির প্রথম শিপমেন্ট পাঠানো হয়েছে। ইয়েমেনের সুপরিচিত একটি ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ডের মাধ্যমে দেশটির বাজারে মার্সেল এসি বিপণন ও বিক্রয় পরিচালিত হবে বলে জানান তিনি।

মার্সেল গ্লোবাল বিজনেস শাখার সূত্রমতে, ইয়েমেনে রপ্তানিকৃত মার্সেলের সোলার হাইব্রিড এসিটি সুপার সেভিং মডেলের। এই এসি দিনের বেলায় সোলার পাওয়ারের মাধ্যমে চলবে। যদি সোলার পাওয়ার কম থাকে, তখন সোলার পাওয়ার থেকে আগে বিদ্যুৎ নিয়ে তারপর প্রয়োজন অনুযায়ী বৈদ্যুতিক লাইনের মাধ্যমে হাইব্রিড পদ্ধতিতে চলবে এই এসি। এতে বিদ্যুৎ খরচ হবে অনেক কম।এছাড়া রাতের বেলায় সোলার পাওয়ার ব্যাটারির মাধ্যমে বা বৈদ্যুতিক লাইনেও চলবে এটি। এতে আরো ব্যবহার করা হয়েছে মরিচা প্রতিরোধক কোটেক ইন্ডাস্ট্রিয়াল সলিউশন প্রযুক্তি। এই এসির কম্প্রেসারে ব্যবহার করা হয়েছে সিএফসি এবং এইচসিএফসি গ্যাসমুক্ত সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব আর-৩২ রেফ্রিজারেন্ট।

ঢাকা/পলাশ/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম র স ল এস

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া

ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক সব সময়ই দুই দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশল অনুযায়ী এগিয়েছে।

অতীতেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজে লম্বা বিরতি দেখা গেছে। ১৯৫৪ থেকে ১৯৭৮—টানা ২৪ বছর পাকিস্তান সফরে যায়নি ভারত। আবার ১৯৬০ সালের পর পাকিস্তানও প্রথমবারের মতো ভারতে খেলতে যায় ১৯৭৯ সালে।

এরপর ১৯৮২ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান নিয়মিত মুখোমুখি হয়েছে। এই সময়ে ভারত তিনবার পাকিস্তান সফরে গিয়ে খেলে ১২ টেস্ট, পাকিস্তানও ভারতে গিয়ে খেলে ৮ টেস্ট।

দীর্ঘ বিরতির পর ১৯৯৯ সালে পাকিস্তান তিন টেস্ট খেলতে ভারতে যায়। এর মধ্যে একটি ছিল কলকাতার ইডেন গার্ডেনে প্রথম এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। ভারত ফিরতি টেস্ট সিরিজ খেলতে পাকিস্তানে যায় ২০০৪ সালে, যা ছিল ১৯৮৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেকের পর প্রথমবার।

২০০৪ সালের পাকিস্তান সফরে কড়া নিরাপত্তায় ব্যাটিংয়ে নামেন শচীন টেন্ডুলকার

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ৩ দাবিই পূরণ চান অনশনরত জবি শিক্ষার্থীরা
  • জকসুর রোডম্যাপ ঘোষণা, নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
  • অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের প্রশ্নে কেন চটে গেলেন ট্রাম্প, আলবানিজের কাছে নালিশেরও হুমকি দিলেন
  • সানসিল্কের আমন্ত্রণে প্রথমবারের মতো ঢাকায় পাকিস্তানি তারকা হানিয়া আমির
  • গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে জাতিগত নিধন চালাচ্ছে ইসরায়েল: প্রথমবারের মতো বলল জাতিসংঘ
  • ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া