এমপিওভুক্ত হচ্ছেন ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকরা
Published: 5th, March 2025 GMT
ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের দাবি পূরণ হতে যাচ্ছে। এমপিওভুক্ত হতে যাচ্ছেন প্রথম ধাপে ১ হাজার ৫১৯ মাদ্রাসার ৬ হাজারের বেশি শিক্ষক। তাদের এমপিওভুক্তির প্রস্তাবের ফাইলে শেষ দিন বুধবার স্বাক্ষর করেছেন বিদায়ী শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে খুব দ্রুত তারা এমপিওভুক্ত হবেন।
ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, একই কারিকুলামে পড়াশোনা করলেও সরকারি প্রাথমিক শিক্ষকদের সঙ্গে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের চরম বৈষম্য আছে। এটি নিরসনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দেশে অনেক ইবতেদায়ি মাদ্রাসা আছে। এর মধ্যে অনেকগুলো অনানুষ্ঠানিক। কিন্তু অনেক প্রতিষ্ঠানের নথি (রেজিস্ট্রেশন) আছে। সরকারি প্রাথমিক স্কুলের মতো তারা বাংলা, ইংরেজি, গণিত পড়াচ্ছেন। অবকাঠোমো, শিক্ষক থাকার পরও তাদের এমপিওভুক্ত করা হয়নি। সেই কাজ আমি করে দিয়েছি।
কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের সচিব ড.
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর আগে এ বিষয়ে কয়েক দফা উদ্যোগ নিলেও শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়নি। এবার পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নতুন সচিবের নেতৃত্বে শিক্ষকদের দুঃখ মোচনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এই শিক্ষকদের এমপিও দিতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট থেকে ১৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার প্রস্তাবনা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো হচ্ছে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ইবত দ য় ম দ র স শ ক ষকদ র দ র এমপ উপদ ষ ট র এমপ ও ইবত দ য়
এছাড়াও পড়ুন:
ভারসাম্যহীন বৃদ্ধের ব্যাগে সাড়ে ৩ লাখ টাকা
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলায় মানসিক ভারসাম্যহীন এক বৃদ্ধের ময়লা কাপড়ের ব্যাগে ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৫২ টাকা পাওয়া গেছে। শনিবার বিকেলে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা পোস্ট অফিস মোড় এলাকায় গোসল করানোর সময় তাঁর ব্যাগ তল্লাশি করে টাকাগুলো পান। পুলিশ টাকাসহ বৃদ্ধকে নিজেদের জিম্মায় নিয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, আবদুল গনি নামের মানসিক ভারসাম্যহীন বৃদ্ধকে শহীদ ডা. জিকরুল হক সড়ক, পুলিশ ক্লাব ও পোস্ট অফিস মোড় এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে দেখা যায়। কারও কাছে তিনি কখনও টাকা চান না। লোকজন এমনিতেই তাকে টাকা ও খাবার দিতেন। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কয়েকজন সদস্য বৃদ্ধকে গোসল করানোর উদ্যোগ নেন। তাকে ধরে গায়ের পোশাক খুলছিলেন তারা। এ সময় তার গায়ের শার্টের হাতা, কলার ও কাপড়ের ব্যাগে থাকা টাকাগুলো পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সৈয়দপুর থানার ওসি ফইম উদ্দিন বলেন, প্রাথমিকভাবে তার নাম আবদুল গনি বলে জানা গেছে। তার কাছ থেকে পাওয়া টাকাগুলো পুলিশের জিম্মায় রাখা হয়েছে। তার নিকটাত্মীয়-স্বজন খোঁজা হচ্ছে। কাউকে পেলে টাকাগুলো তাদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।