সোনারগাঁয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল
Published: 7th, March 2025 GMT
সোনারগাঁয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।শুক্রবার (৭ মার্চ) বিকেলে সোনারগাঁয়ের পানাম টুরিস্ট হোম পিকনিক স্পটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আয়োজনে এই ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক তুহিন মাহমুদ, এবং সঞ্চালনা করেন সোনারগাঁয়ের বিশিষ্ট লেখক খন্দকার পনির।
ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, এবং প্রধান বক্তা ছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব আবদুল্লাহ আল আমিন।
এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শহীদ মেহেদী হাসানের বাবা সানাউল্লাহ, জাতীয় নাগরিক পার্টির সোনারগাঁয়ের নেতা ইমন, পারভেজ সরকার, মোস্তাফা, সেলিম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা অংশ নেন এবং রমজানের পবিত্রতা রক্ষা ও দেশের সমৃদ্ধির জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক তুহিন মাহমুদ জানান, সোনারগাঁয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম আজকের এই ইফতার ও দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে শুরু হলো।
তিনি বলেন, "আমরা জনগণের কল্যাণে কাজ করতে চাই এবং সোনারগাঁয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির কার্যক্রমকে আরও শক্তিশালী করতে সকলের সহযোগিতা ও অংশগ্রহণ কামনা করছি।"
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স ন রগ ও ন র য়ণগঞ জ ইফত র অন ষ ঠ এনস প ইফত র
এছাড়াও পড়ুন:
জাপানের রাস্তায় রাস্তায় ‘হিটেড বেঞ্চ’
জাপানের টোকিও, সাপোরো এবং ওসাকার মতো বড় বড় শহরগুলোর রাস্তায় হিটেড বেঞ্চ বসানো হয়েছে। তীব্র শীতের রাতে গৃহহীন মানুষদের উষ্ণতা এবং স্বস্তি দেওয়াই এই উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।এই বেঞ্চগুলো সৌরশক্তি চালিত হয়ে থাকে।
হিটেড বেঞ্জগুলো দিনের বেলায় সূর্যের আলো থেকে তাপ সংগ্রহ করে বিশেষ "ফেজ-চেঞ্জ মেটেরিয়াল" ব্যবহার করে তা সংরক্ষণ করে। এরপর সংরক্ষিত তাপ রাতে ধীরে ধীরে নির্গত হয় এবং প্রায় ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত উষ্ণতা সরবরাহ করতে পারে। এটি পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী।
আরো পড়ুন:
কারা বেশি কাঁদেন?
যেসব কারণে মানুষ স্বর্ণ জমায়
হিটেড বেঞ্চের জন্য কোনো অতিরিক্ত জ্বালানী বা বিদ্যুতের প্রয়োজন হয় না। এই মানবিক উদ্যোগটি জাপান সরকারের একটি সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ, যা নগর পরিকল্পনায় উদ্ভাবন এবং সামাজিক কল্যাণের এক চমৎকার উদাহরণ বলছেন দেশটির নাগরিকেরা।
ঢাকা/লিপি